থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
পুরো খবর: Click This Link
মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস মরিয়ার্টি এক মাসে দুই দফা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সৌদি আরবসহ অন্যান্য দেশের বেশ ক'জন রাষ্ট্রদূতও তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন দূতাবাসের মধ্যমসারির কূটনীতিকরা দফায় দফায় বিরোধী দল বিএনপিসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলছেন।
মহাজোট সরকারের দুই বছরের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া প্রথম বিদেশ সফর করেছেন চীনে।
এসব কূটনৈতিক তৎপরতা নিয়ে মন্ত্রী, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দসহ রাজনীতি ও দেশ নিয়ে যারা চিন্তা-ভাবনা করেন তাদের মধ্যে বিস্তর আলোচনা চলছে। বিশেষ করে মার্কিনিদের তৎপরতা নিয়ে সরকারি দলে তোলপাড় হচ্ছে। মন্ত্রী, এমপি, আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে কথা হলে তাদের অনেকেই বিষয়টি তুলে ধরেন।
তাদের মতে, দুই মাস আগে সরকার সম্পর্কে মার্কিনিদের মনোভাব যা ছিল এখন এর পরিবর্তন ঘটছে। মহাজোট সরকারকে এতদিন নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়ে এলেও এখন সরকারের কোনো কোনো কার্যক্রম, স্বার্থসংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রভাবশালী দেশগুলোর কূটনীতিকরা তৎপর।
তারাও নিজেদের হিসাব মেলানোর চেষ্টা করছেন।
বিশেষ করে চীনের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে সরকারের অতি উৎসাহী কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো সেভাবে পছন্দ করছে না। চীনকে চট্টগ্রামে গভীর সমুদ্রবন্দর স্থাপনের জন্য সরকার যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা আবার প্রতিবেশী ভারত ভালোভাবে নিচ্ছে না। চীনকে বড় বড় নির্মাণকাজ দেওয়ার ব্যাপারে কারও কারও অতি উৎসাহের বিষয়ে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ প্রশ্ন তোলেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।