আহা! রংধনু!
ভাবতেই ভাল লাগা ভিড় করে। সাদা সে শুভ্র আকাশটায় স্বয়ং বিধাতা যেন নিজ হাতে অংকন করেছেন এই রং এর আচড়। যা মোহনীয়,যা অতুলনীয়,যা শুধু ভাললাগায় সিক্ত করেছে প্রতিনিয়ত!
এখন তো আকাশ দেখা হয় না তেমন। হ্যা বলতে পারা যায়,তার মানে? হ্যা এই ব্যাপারে নিশ্চিত যে শুধুমাত্র আকাশ এর দিকে একটু না তাকানোর জন্যই মনে হয়,দেখা হয় না হয়ত আকাশের রুপ বেশির ভাগ সময়। চারিপাশটা অনেকটা এমন হয়েছে যে,যেদিকে তাকাই শুধু শক্ত দালানকোঠা আর দালানকোঠা।
এই নিরেট বাস্তবতার চারিপাশটার জন্য মনে হয় প্রিয় “রংধনু” মনে হয় আর আসতে চায় না সন্মুখে।
খুব বেশি দিন আগের কথা না,এই বাসা থেকে বের হলে অথবা বাসার জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেই দেখতাম আকাশ। আর এখন! কি বাসা আর কি বাসা থেকে বের হওয়ার পরবর্তি সময়টায় শুধু শক্ত দালান-কোঠা আর কঠিন সব মানুষের মুখ! ভাল লাগে না আসলেই।
একসময় মনে আছে খুব বেশি,আকাশে বৃষ্টি পরবর্তি সময়টায় আমি কেন প্রায় সবাই বলতেই পারতাম আকাশের অবস্থা দেখে- রংধনু উঠবেই আকাশ টা জুড়ে। হয়ত তা মিলতো অথবা মিলতো না।
কিন্তু দেখতাম প্রায়ই সে বিধাতা প্রদত্ত রঙের মেলা। যেন সাতটি রঙের একটি বিশাল তুলির আচড়!
মাঝে মাঝে মনে হয়-আমরা কি তাহলে যান্ত্রিকতায় ভরপুর দেখেই হয়ত সে আকাশ আর বিধাতাও এখন আর সে অপুর্ব রংধনুর রুপ দেখাতে চায় না আমাদের! জানি না আপনারা দেখেন কি না “রংধনু”। ভাবনায় এসেই যায় হয়ত আমিই দেখি না। কিন্তু কই রংধনু নিয়ে তেমন ভাললাগা নিয়ে কাউকে বলতে শুনি নাই। নাকি আমরা পুরোনো হয়ে গিয়েছি প্রকৃতির আবেশ নেয়ার জন্য।
কি জানি!
বিশাল আকাশটা জুড়ে রংধনু সে দৃশ্য কেউ যদি দেখতে পান,আশা করবো একটি ছবি আর সে সময়ের ভাবনা কেউ শেয়ার করবেন ব্লগে।
রংধনু এর রঙ এ সবার জীবন হোক রঙ্গীন এই প্রত্যাশা রইল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।