আমি পেশায় একজন স্পীচ থেরাপিষ্ট কিন্তু ব্লগ পড়া আমার নেশা। আর একটা নেশা আছে সেটা হল মুক্তিযুদ্ধের আসল ইতিহাস প্রতিটা মানুষের কাছে পৌছে দেয়া। আমি সে চেষ্টা এখনও চালিয়ে যাচ্ছি। আমি কোন ভালো লেখক নই কিন্তু আমি একজন ভালো পাঠক।
সামনাসামনি চোখে চোখ রেখে কথা বলতে হবে।
যাতে বাচ্চা / ব্যক্তি ঠোঁটের ভাষা পড়তে পারে। কখনই পিছন ফিরে তাদের সাথে কথা বলা যাবে না।
থেমে থেমে মুখভঙ্গি স্বাভাবিকের চাইতে একটু বেশী ব্যবহার করে কথা বলতে হবে। প্রয়োজনে হাতের ইশারাও ব্যবহার করা যেতে পারে। একসাথে অনেক কথা তাদের সাথে বলা যাবে না।
এতে তাদের বুঝতে সমস্যা হবে।
কথা বলার সময় নিশ্চিত হতে হবে শ্রবণযন্ত্র সঠিকভাবে ব্যাবহার করছে কিনা নিশ্চিত হতে হবে
আলোর উৎস পিছনে রেখে কথা বলা যাবে না এতে শ্রবণ প্রতিবন্ধী মানুষটির জন্য বক্তার ঠোঁটের ভাষা পড়তে সমস্যা হবে( যেমন: জানালা, লাইটের সামনে দাঁড়ানো যাবে না)
কোলাহল মুক্ত পরিবেশ বজায় রাখতে হবে। রুমের মেঝেতে কার্পেট ব্যাবহার করতে হবে এবং জানালায় মোটা কাপড়ের পর্দা ব্যবহার করতে হবে। এতে অযাচিত শব্দ এড়ানো সম্ভব হবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।