গত মাসে লন্ডনে যেতে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার ফ্লাইটের জন্য এ বন্দোবস্ত করেন তিনি।
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচারের শেষকৃত্যে অংশ নিতে স্ত্রীকে নিয়ে লন্ডনে যান তিনি।
সম্প্রতি ইসরায়েলের চ্যানেল ১০ টেলিভিশন প্রধানমন্ত্রীর সরকারি অর্থের এ অপব্যয়ের খবর প্রকাশ করলে দেশটির সোস্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ব্যাপক হৈ চৈ শুরু হয়।
“বিবি একজন রাজা এবং এ রাজ্যে রাজা ও রানী যখন আকাশে ভ্রমণ করেন তখন খরচ কোনো ব্যাপার না,” প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ডাকনাম উল্লেখ করে এভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন সিমা ক্যাডমন নামের এক রাজনৈতিক বিশ্লেষক।
দেশটির সর্বাধিক পঠিত দৈনিক ইয়েদিয়োথ আরোনোথেরন প্রথম পৃষ্ঠায় তিনি লেখেন, “কোথায় লজ্জা?”।
ভ্রমণ ব্যয় নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের কোনো প্রতিবাদ জানায়নি নেতানিয়াহুর দপ্তর। বিমানে বেষ্টনী তৈরি করে তার মধ্যে দুজনের শয্যা তৈরির ব্যয় সম্পর্কে নেতানিয়াহু অবগত ছিলেন না বলে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বলা হয়।
থ্যাচারের শেষকৃ্ত্যানুষ্ঠানের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী যাতে সজীব চেহারা নিয়ে অন্যান্য বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন সেজন্য তিনি এ ব্যবস্থা করেন বলে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে দাবি করা হয়।
নেতানিয়াহুর জন্য আইসক্রিম কেনা বাবদ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বছরে দুই লাখ ৭০০ ডলার বরাদ্দ রাখার বিষয়টি প্রকাশের পরেও একই ধরনের সমালোচনার মুখোমুখি হন তিনি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।