সমাজ থেকে কল্পিত দ্বন্দগুলো দূর হোক। স্মৃতির দরজাগুলো যখন খুলে দেই,
যে প্রজাপতিরা সময়কে কাঁধে নিয়ে, উল্টো পথে
হারিয়ে যেতে ভালবাসে। আমি তার পুচ্ছ ধরে
উড়তে উড়তে ফিরে যাই সেই শৈশবে।
যখন বৃষ্টিগুলো খেলা করত তরুণী বৃক্ষ পাতার সাথে।
আর আমি খেলতাম উন্মত্ত সেই বৃষ্টির সাথে।
যে অনেক
পূর্বেই তা সঙ্গিকে হারিয়ে আমার গায়ে পড়ে সঙ্গি হওয়ার প্রায়াস পেতো।
সেই দিনগুলিই বড্ড বেশি ভাল ছিল।
আর এখন, ঔপনিবেশিক নৃপতির সূচিত স্যূট টাই পরে,
স্বেত বিল্ডিং-মায়া হীন ছায়ায় বসে নীল পরিীদের পাখা গুণি বা বিশ্ব ভ্রমি।
পাখা গুণতে গুণতে বা ভ্রমণে ক্লান্ত হয়ে তখন ঘুমের মাসিরা নিয়ে যায়,
সেই পাঠভবণ পালানো ইক্ষু ক্ষেতে, যেখানে আমি আর পিঁপড়ারা মিলে মিশে পানশালা
গড়ে তুলতাম আর পরম আয়ুর সময়ের সুতোয় নিষ্ফল মালা গাঁথতাম।
অত:পর
বাড়ীতে বাবার বকুনী, পাঠশালায় শিক্ষকের বকুনি, পত্রে প্রণয়ীর বকুনি; সবই
সায়াহ্নে মায়ের মন্ত্রণা প্রীতি, মনের মর্মপিড়া নিপীড়িত হয়ে তারার দেশে আশ্রয় খুঁজত।
তাই সেই দিনগুলিই বড্ড বেশি ভাল ছিল।
স্মৃতির দরজাগুলো যখন খুলে দেই,
যে প্রজাপতিরা সময়কে কাঁধে নিয়ে, উল্টো পথে
হারিয়ে যেতে ভালবাসে। আমি তার পুচ্ছ ধরে
উড়তে উড়তে ফিরে যাই সেই শৈশবে।
যখন বৃষ্টিগুলো খেলা করত তরুণী বৃক্ষ পাতার সাথে।
আর আমি খেলতাম উন্মত্ত সেই বৃষ্টির সাথে।
যে অনেক
পূর্বেই তা সঙ্গিকে হারিয়ে আমার গায়ে পড়ে সঙ্গি হওয়ার প্রায়াস পেতো।
সেই দিনগুলিই বড্ড বেশি ভাল ছিল।
আর এখন, ঔপনিবেশিক নৃপতির সূচিত স্যূট টাই পরে,
স্বেত বিল্ডিং-মায়া হীন ছায়ায় বসে নীল পরিীদের পাখা গুণি বা বিশ্ব ভ্রমি।
পাখা গুণতে গুণতে বা ভ্রমণে ক্লান্ত হয়ে তখন ঘুমের মাসিরা নিয়ে যায়,
সেই পাঠভবণ পালানো ইক্ষু ক্ষেতে, যেখানে আমি আর পিঁপড়ারা মিলে মিশে পানশালা
গড়ে তুলতাম আর পরম আয়ুর সময়ের সুতোয় নিষ্ফল মালা গাঁথতাম।
অত:পর
বাড়ীতে বাবার বকুনী, পাঠশালায় শিক্ষকের বকুনি, পত্রে প্রণয়ীর বকুনি; সবই
সায়াহ্নে মায়ের মন্ত্রণা প্রীতি, মনের মর্মপিড়া নিপীড়িত হয়ে তারার দেশে আশ্রয় খুঁজত।
তাই সেই দিনগুলিই বড্ড বেশি ভাল ছিল। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।