আমার নাম মন্জু, আমি সবাইকে আইনি সহায়তা দিতে চাই...
আমি জানি এটা একটা সাধারন বিষয় তবে কোর্টে কাজ করতে গেলে যে প্রশ্ন গুলো মক্কেল সবচেয়ে বিশী করে তা হলো মামলার তারিখ কবে আর মামলার পর্য়ায় গুলো কি বা মামলার অবস্থা কি বা মামলাটি এখন কোন পর্য়ায়ে আছে ? আপনিও হতে পারেন তার মাঝে একজন। তাই জেনে নিন।
দেওয়ানী মোকদ্দমার বিভিন্ন পর্যায় গুলো কি কি?
(বাদী বিবাদী কি?-বাদী যে মামলা দায়ের করে আর বিবাদী যার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়)
১ ফাইলিং: মামলা করতে গেলে প্রথমেই যে কাজটি করতে হয় তা হলো মামলা ফাইলিং বা মোকদ্দমা দায়ের । যা সকল কাগজ পত্র রেডি করে করতে হয়।
২ এস আর বা সার্বিস রিটার্ন বাংলায় সমন ফেরত: বিবাদির প্রতি সমন হইলে পরবর্তী তারিখ থাকে বিবাদির লিখিত জবাব দাখিলের জন্য।
৩ রিটেন স্টেটমেন্ট বা লিখিত জবাব : বিবাদিকে লিখিত ভাবে জবাব দিতে হয়।
৪ এ ডি আর বা মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিস্পত্তি :সকল পক্ষ আইনজীবী মাধ্যমে মামলা নিস্পত্তি।
৫ বিচার্য বিষয় গঠন : দুই পক্ষ আদালতে লিখিত ভাবে বিচার্য বিষয় দাখিল করে।
৬ সেটেলিং তারিখ: শুনানীর তারিখ নির্ধারন করা হয়।
৭ পি এইচ : দুই পক্ষ বিষয় বস্তু উপস্থাপন করে।
অতপর বাদী পক্ষ সাক্ষী উপস্থাপন করে।
৮ এফ এইচ : উভয় পক্ষ সাক্ষী উপস্থাপন করে।
৯ আরগুমেন্ট: যুক্তি তর্ক করে।
১০ রায়: আদালত রায় ঘোষনা করে।
১১ ডিক্রী: রায় ঘোষনার পর সাতদিনের মধ্যে ডিক্রি ঘোষনা করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।