সুখ চাহি নাই মহারাজ—জয়! জয় চেয়েছিনু, জয়ী আমি আজ। ক্ষুদ্র সুখে ভরে নাকো ক্ষত্রিয়ের ক্ষুধা কুরুপতি! দীপ্তজ্বালা অগ্নিঢালা সুধা জয়রস, ঈর্ষাসিন্ধুমন্থনসঞ্জাত,সদ্য করিয়াছি পান—সুখী নহি তাত, অদ্য আমি জয়ী।
হেলে পড়া সূর্যকে জিগ্যেস করি
বলুন, আগামীকাল আমার কি হবে?
আজ যাকে শরীরের মধ্যে
ভাঁজখোলা পোষাকের মতো পরিধান করে আছি
সেই ভেজা প্রেম শুকোবে কি আপনার রৌদ্রে?
আকাশ জবাব দেয় অনন্তরাতের কন্ঠেঃ
যে শ্রম নীরবে তপ্ত অসমাপ্ত যুদ্ধে
সেই সুখ বুঝতে পারো না, তুমি কেমন মানুষ!
পেছনে গোলাপী দিন, হাঁ খুব সুগন্ধী বয়সের অপভ্রংশ
সামনে মোহান্ত মুগ্ধ নিরবধিকাল
আমি তাকে কালো বলতে চাইনা আজও।
অথচ আমার পোষা পাখিগুলোর একটিও
উচ্চকন্ঠে গাইছে নাঃ
তোমার বিজয় অনিবার্য!
তাহলে কি পন্ডশ্রমের অক্ষরগুলো
আমার নখের নিচে মুখ লুকিয়ে রয়েছে-
নোংরা আর কুৎসিত প্রেমের মতো?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।