দেরিতে হলেও পাশের বাড়ির উঁচু চূড়ায় পা পড়ল এ বাড়ির লোকেদের । পাশের বাড়ি বলব এ কারণে হিমালয় তো আর পৃথিবীর শেষ প্রান্তে নয়, যার অবস্থান আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়াতেই তাও আবার নেপালে -তিব্বতে। অনেক দূর দুরান্ত থেকে মানুষ পৃথিবীর উচ্চ শীর টি অনেক আগেই মাড়িয়ে ধন্য হয়ে গেছে । তাই বলছিলাম পাশের বাড়ি । হ্যাঁ , যে অপ্রতিরোধ্য গতি হিমালয় শিখরে তার ঘুর্ণিবায়ু দেখিয়ে এসে আমাদের বাংলাদেশকে তথা পুরা বাঙালি জাতিকে ধন্য করেছে সেই ঘুর্ণিঝড়ের নাম 'মুসা ইব্রাহিম' ।
দেখি তার তরে কিছু স্তুতি গান করতে পারি কি না ।
................
.......... অদম্য ইচ্ছার নাম মুসা ইব্রাহীম,
মহাজগতের কিছুই তাকে প্রতিরোধ করতে পারে নি-
বুকের মাঝে লালন করা সেই দুঃসাহসী স্বপ্ন বাস্তবায়নে ।
অবুঝ সন্তানের নির্বাক চোখের চাহনি,
প্রিয়তমা স্ত্রী'র ভালবাসা, বৃদ্ধ বাবা-মায়ের করুন চোখের দৃষ্টি,
বন্ধুদের প্রাণ খোলা হাসির আড্ডা ;
এসব কোন কিছুই মুসা নামের গতিকে দমাতে পারে নি !
আশৈশব লালিত স্বপ্ন, ঐ দূর পাহাড়ের হাতছানি-
বার বার ডেকেছে ইব্রাহীমকে ।
তাই তো এই মায়াময় পৃথিবীর মায়াকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে,
ছুটে গিয়েছিলে মৃত্যু উপকূলে ।
যে ঝড় উঠেছিল হিমাদ্রির শিখরে
সে যে বাঙালির কালবৈশাখী, মুসা ইব্রাহীম ।
বিশ্বের শীর্ষ বিন্দু লাল সবুজে মুড়ে দিল যে বীর
সে যে আমাদের মুসা,প্রিয় মুসা ইব্রাহীম ।
এ এক অদম্য, অপ্রতিরোধ্য গতির নাম মুসা ইব্রাহী!
এ যেন নব বিশ্ব গড়ার নব প্রেরণা, মুসা ইব্রাহীম !
ধূসর স্বপ্ন................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।