আপডেট: ভারত-১৭৭/২ দ্রাবিড়-৩৩ টেন্ডুলকার-১৩ ( লাঞ্চ )
আপডেট: আজ সকালে বিলি বাউডেন পরিষ্কার একটি এলবি আবেদনে সাড়া দেননি।
বাংলাদেশ দুর্বলতম টেস্ট দল। ভারত এখন সবলতম। যদিও অসিরা আবার ঘাড়ে নি:শ্বাস ফেলছে। এ অবস্থায় আম্পায়ারিং বৈরিতা আমাদের জন্য মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে উঠছে।
কাল প্রথম উইকেটটি (কায়েস) প্যাডে লাগার ফলে আমরা হারিয়েছি। আরেকটা এলবিডাব্লিউ বেশ ওপরে ছিলো। এধরনের ক্ষেত্রে সন্দেহের সুবিধা ব্যাটসম্যানরা পেয়ে থাকে। আমরা পাইনি। নিখুঁত আম্পায়ারিংয়ের পরাকাষ্ঠা দেখলাম।
অথচ এরকম সুবিধা ভারত সবসময় পাচ্ছে। প্রথম টেস্টে রেফারেল সিস্টেম থাকলে প্রথম দিন আমরা আরেকটা বাড়তি উইকেট পেতাম। ভারতের আপত্তির কারনে আইসিসি আমাদের এই সিরিজে সেটা রাখেনি।
আজ সকালে একটা ক্লোজ কল আমরা পাইনি। এরপর বোলারের হাতের আঙুলে লেগে দ্রাবিড়ের রানআউট আমরা পাইনি।
বোলার তার কনে আঙুল ছুঁয়ে যাওয়ার কারণে বেল পড়ার সাথে সাথে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু থার্ড আম্পায়ার অনেক্ষণ দেখে ক্ষীণতম সন্দেহের সুবিধা দ্রাবিড়কে দিলেন। একটু আগে আবার দ্রাবিড়কে কট আউট করেছিলো। কিন্তু টাইট একটা কলে নোবল। দ্রাবিড় আবার নট আউট।
এসব খেলারই অংশ।
সমস্যা হলো এই সব সন্দেহের সুবিধা আমরা সমানভাবে পেলেই আমরা বেঁচে যেতাম। এই সব সুবিধা পেলেই আমরা টেস্ট জিতে যেতাম এমন ছেলেমানুষি ভাবনায় আমরা আক্রান্ত নই। আপত্তি হলো, আমরা সন্দেহের সুবিধাটা সমভাবে পাচ্ছি না।
যাই হোক, আমাদের বোলাররা লড়ে যাচ্ছেন।
দুর্দান্ত বোলিং ও ক্যাচ দিয়ে সিরিজে টানা তৃতীয়বারের মতো শেবাগকে দিয়েই আমাদের উইকেট শিকার শুরু হয়েছে। এরপর আউট হলেন গাম্ভীর। যিনি টানা ষষ্ঠ শতরান করে ব্র্যাডম্যানকে ছোঁবার চেষ্টা করছেন। তিনি আউট হলেন ৬৮ রানে। টানা ১১ টেস্টে হাফসেঞ্চুরী করে তিনি ভিভ রিচার্ডসকে ছুঁয়েছেন।
শেবাগ করেছেন ৫৬।
এখন ক্রিজে দ্রাবিড় আর টেন্ডুলকার। ভারত ১৭৪/২।
লাইভ লিঙ্ক: http://www.hitcric.info/
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।