আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

উপচে পরা চিন্তা: কমেন্টাইতে যাইয়া পোস্টাইয়া ফেল্লাম

দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...

এই পোশাকটি আমাদের দেশীয় নয়। ধরে নেই এই পোশাকটি কানাডিয়ান পোশাক। যদি তাই হয় তবে এই পোশাকটি এক জন কানাডিয় যখন পড়বেন তখন কি এটাকে কেউ অশালীন বলবেন? শালীনতা ব্যাপারটি কি তাহলে সংস্কৃতি ভেদে আলাদা করে বিচার্য্য? কানাডার একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে এই পোশাকটি পরে যাওয়া এক জন কানাডিয়ানের জন্য স্বাভাবিক। বাংলাদেশের কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে এক জন বাংলাদেশের মেয়ে শাড়ী সালোয়ার কমিজ ইত্যাদি পড়ে যাবেন উপরের লাল পোশাকটি পড়বেন না মনে হয়। কিন্তু একই অনুষ্ঠানে এক জন ছেলে ইচ্ছে করলে পাজামা পাঞ্জাবী পড়ে যেমন যেতে পারেন তেমনি সুটেড বুটেড হয়ে ও যেতে পারেন নয় কি? দেখা যাচ্ছে সেই ক্ষেত্রে আমাদের দেশের পুরুষ জাতিরা বেশী ভাগ্যবান। তারা বরাবরের মত এ ক্ষেত্রেও গাছেরটিও খাচ্ছেন তলারটিত পাচ্ছেন। বাংলাদেশের মেয়েরা এখানেও বৈষম্যের শিকার হলেন তাই কি! টেলিভিশন, ইন্টারনেট ইত্যাদি আজকের দুনিয়ায় মানুষে মানুষে দূরত্ব ঘুচাচ্ছে। আসলেই কি তাই? আমরা শখ করে চাইনিজ, ইটালিয়ান ইত্যাদি খাওয়া যেমন গ্রহন করেছি তেমনি পোশাক আশাক কি গ্রহন করতে পারবো! পারলে সেটা কোন মাত্রায় গ্রহন করতে পারব? এ জন ছেলে যদি অবলিলায় একটা ইংলিশ প্যান্ট পড়ে হেটে বেড়াতে পারে কিংবা লেভাইস জিন্স সে খানে মেয়েদের পোশাকটি মাপতে আমরা কেন গজ ফিতা নিয়ে বসে যাই! সমস্যাটি আসলে কোথায়, আমাদের মনে মগজে নাকি অন্য কোন স্থানে জিপার বন্দি হয়ে আছে তাই বুঝতে চেষ্ট করছি... শামীম ভাই ও লেখাযোখা ভাইয়ের পোষ্ট দুইটা পইড়া এই রকম মনে হইল!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।