একটু আগে খবর পাইলাম, আনু স্যার স্কয়ার হাসপাতালে। সাম্রাজ্যবাদের পা চেটে এসে দেশীয় সরকারি কুকুররা আনু স্যারের দুই পা-ই ভাঙছে। তিন মাসের আগে ভাল হওয়া সম্ভব না। বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হককে তো পুলিশ ইচ্ছামতো পিটাইছে। ভালই আহত হইছে গণসংহতি আন্দোলনের তানিয়া, সুমনা, দিদার আর আরো অনেকে।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি বিপ্লব মণ্ডলের সামনের ৪ দাঁত নাই হয়ে গেছে। সাধারণ সম্পাদক মিন্টুর মাথা ফাটছে। সবার খবর জানি না। তবে আজ অনেক দিন পরে দেশের সম্পদ রক্ষায় জনগণের যে জঙ্গী মনোভাব দেখলাম, শেখ হাসিনা আর সাম্রাজ্যবাদী দালালদের যে সামনে ভালই খবর আছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
এখন অপেক্ষায় আছি, কবে জাতীয় কমিটি হরতাল ডাকবে।
সম্পদ রক্ষার দাবিতে এটা সত্যিই একটা অর্থপূর্ণ হরতাল হবে।
গতকাল বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সম্পদ পাচারের অন্যতম নীতিনির্ধারক তৌফিক এলাহীর কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে। সামনে আরো কঠিন প্রোগ্রাম আসছে। জনগণের এখনই জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসছে। কারণ যে দেশের জ্বালানী সম্পদের ওপর জনগণের নিয়ন্ত্রণ নাই, সে দেশের সার্বভৌমত্ব কাগুজে কথা ছাড়া আর কিছুই নয়।
ফারুক ভাইয়ের লেখাটা ভাল হইছে।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।