নিজেকে জানতে পারলে বদলে দিতে পারবে আমার এই দেশটিকে। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন ডিজিটাল কিছু মানুষের। তাহলেই গড়ে উঠবে একটি স্বপ্নময় দেশ।
গত কয়েকদিন যাবৎ একটি বিষয় আমার সামনে বারবার ঘুরপাক খাচ্ছে। মাঝে মাঝে প্রচন্ড রাগ ও হয়।
স্কুল-কলেজ, রাস্তা-ঘাট, স্বয়ং গাড়িতে চড়ে দিব্যি সিগারেট টানছে কিছু সভ্য মানুষ। আইনের মাথার পর ভর করে যখন শিক্ষিত কিছু মানুষ এসব কাজ করে, নিজেকে তখন বুঝাতে বড় কষ্ট হয়। এটা কি তারা ভেবে দেখছেন, যে আপনার এই বিশ্রি ধোঁয়া অন্যদের জন্য কতটা বিরক্তিকর। বাসে,অথবা বিভিন্ন পাবলিক প্লেসে মানুষজন যেভাবে দাবানল ছড়াতে থাকে,তার ফলে তিনি নিজের তো বটেই তার আশেপাশের মানুষজনের জীবনকেও হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। নাহয় ধরেই নিলাম তিনি অন্যের কথা ভাবতে ইচ্ছুক না,কিন্তু নিজের স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই তো তার সিগারেট ছেড়ে দেয়া দরকার
যেজন্য আমার এ কথামালা, প্রতিদিনকার মতো গতদিন ক্লাস শেষে হলে ফিরছি।
হঠাৎ জ্বলন্ত এক সিগারেট আমার হাতে লাগে। আর যাই কোথায়, ব্যথায় কুকড়ে উঠি। মানুষটি একবার সরি ও বলেনি। ইহা হলো নিত্যদিনের একটি অংশ। এভাবে চলন্ত অবস্থায় হাজারো জ্বলন্ত সিগারেট কে পাড়ি দিয়ে সামনে এগোই প্রতিটি মুহুর্ত।
কষ্ট লাগে তখনি যখন ভাবি এই সিগারেটের পরিণাম বিষপান ছাড়া আর কিছুই না, যা তাদের কাছে একধরণের মরণ নেশা
প্রিয় ব্লগারবৃন্দ ! প্লিজ প্লিজ, যারা জ্বলন্ত সিগারেটের সাথে জড়িত তাদের প্রতি একান্ত অনুরোধ, আসুন বিষপান থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করি এবং পাবলিক প্লেসে জ্বলন্ত সিগারেট থেকে মুক্ত থাকি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।