বড়াইগ্রাম(নাটোর) উপজেলার সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে এই ব্লগে আলোচনা করা হবে। বেশী করে নিমগাছ লাগান, আপনার পরিবেশ ভাল থাকবে।
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের কৃষি বিভাগের সরকারী বীজাগারগুলো রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কারের অভাবে অযত্ন-অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব বীজাগার দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে কৃষি বিভাগের কার্য্যক্রম মারাত্নকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৫৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে গণপূর্ত বিভাগের তত্ত্বাবধানে বড়াইগ্রাম উপজেলার চান্দাই বাদে বাকি ৬ ইউনিয়নে ৬ টি তিন ক বিশিষ্ট একতলা বীজাগার নির্মিত হয়েছে। নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে বীজ সরবরাহ ও বিতরণ কার্য্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে এসব বীজাগার পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। পরবর্তী সময়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সিদ্ধান্তক্রমে ইউনিয়ন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের বাসা ও কার্যালয় হিসাবে কৃষিবিষয়ক যাবতীয় পরামর্শদান এবং কৃষিকার্যক্রম দেখাশোনার কাজে এসব বীজাগার ব্যবহৃত হয়। কিন্তু দীর্ঘদিনের সংস্কার ও রণাবেণের অভাবে এ বীজাগারগুলো বর্তমানে ভগ্নপ্রায় অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, ৬টি বীজাগারের মধ্যে বনপাড়া ও ধানাইদহ বীজাগার দুটি কোন রকমে জোড়াতালি দিয়ে চলছে।
অন্যদিকে, বড়াইগ্রাম পৌরসভা সংলগ্ন বীজাগারটি অনেক আগেই পরিত্যক্ত হলেও একজন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অফিস কাম বাসস্থান হিসাবে ব্যবহার করছেন। স¤প্রতি এ ভবনের ছাদের পলেস্তরা খসে পড়ে তার শিশুপুত্র আহত হয়েছে। বাকি ৩ টি বীজাগার সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ অবস্থায় ধ্বসে পড়ার অপোয় রয়েছে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান ও কুদরত-ই-খোদা জানান, কৃষকদের বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শদান ও মাঠ পরিদর্শনের জন্য তাদের প্রায় প্রতিদিনই কর্ম এলাকায় থাকতে হয়। ইউনিয়ন বীজাগারগুলোতেই তারা আগে বসতেন এবং কৃষকদেরদের নানা সমম্যার সমাধান করতেন।
কিন্তু এসব বীজাগারগুলো অকেজো হয়ে পড়ায় তারা বিপাকে পড়েছেন। তাদের বসার নির্দিষ্ট কোন জায়গা না থাকায় প্রতিদিন ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে।
বড়াইগ্রাম উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম ও বাজিতপুর গ্রামের আব্দুল খালেক জানান, এসব বীজাগারগুলো পরিত্যক্ত হয়ে পড়ায় বর্তমানে এমন কোন নির্দিষ্ট স্থান নেই যেখানে কৃষি কর্মকর্তাদের সহজে পাওয়া যাবে। যার ফলে প্রয়োজনের সময়ে কৃষি কর্মকর্তাদের খুঁজে পেতে অসুবিধা হয়।
বড়াইগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস. এম কামরুজ্জামান জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কার না করায় বীজাগারগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে।
এসব বীজাগার সংস্কারের জন্য বারবার উর্দ্ধতন কতৃপরে দৃষ্টি আকর্ষণ করা স্বত্ত্বেও কোন বরাদ্দ না পাওয়ায় এগুলো সংস্কার করা সম্ভব হয়নি।
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের কৃষি বিভাগের সরকারী বীজাগারগুলো রণবেণ ও সংস্কারের অভাবে অযন্ত-অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এসব বীজাগার দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে কৃষি বিভাগের কার্য্যক্রম মারাত্বকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৫৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে গণপূর্ত বিভাগের তত্ত্বাবধানে বড়াইগ্রাম উপজেলার চান্দাই বাদে বাকি ৬ ইউনিয়নে ৬ টি তিন ক বিশিষ্ট একতলা বীজাগার নির্মিত হয়েছে।
নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে বীজ সরবরাহ ও বিতরণ কার্য্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে এসব বীজাগার পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। পরবর্তী সময়ে কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তরের সিদ্ধান্তক্রমে ইউনিয়ন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের বাসা ও কার্যালয় হিসাবে কৃষিবিষয়ক যাবতীয় পরামর্শদান এবং কৃষিকার্যক্রম দেখাশোনার কাজে এসব বীজাগার ব্যবহৃত হয়। কিন্তু দীর্ঘদিনের সংস্কার ও রণাবেণের অভাবে এ বীজাগারগুলো বর্তমানে ভগ্নপ্রায় অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
সরেজমিনে জানা গেছে, ৬টি বীজাগারের মধ্যে বনপাড়া ও ধানাইদহ বীজাগার দুটি কোন রকমে জোড়াতালি দিয়ে চলছে। অন্যদিকে, বড়াইগ্রাম পৌরসভা সংলগ্ন বীজাগারটি অনেক আগেই পরিত্যক্ত হলেও একজন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অফিস কাম বাসস্থান হিসাবে ব্যবহার করছেন।
স¤প্রতি এ ভবনের ছাদের পলেস্তরা খসে পড়ে তার শিশুপুত্র আহত হয়েছে। বাকি ৩ টি বীজাগার সংস্কারের অভাবে জরাজীর্ণ অবস্থায় ধ্বসে পড়ার অপোয় রয়েছে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান ও কুদরত-ই-খোদা জানান, কৃষকদের বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শদান ও মাঠ পরিদর্শনের জন্য তাদের প্রায় প্রতিদিনই কর্ম এলাকায় থাকতে হয়। ইউনিয়ন বীজাগারগুলোতেই তারা আগে বসতেন এবং কৃষকদেরদের নানা সমম্যার সমাধান করতেন। কিন্তু এসব বীজাগারগুলো অকেজো হয়ে পড়ায় তারা বিপাকে পড়েছেন।
তাদের বসার নির্দিষ্ট কোন জায়গা না থাকায় প্রতিদিন ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে।
বড়াইগ্রাম উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কৃষক রেজাউল করিম ও বাজিতপুর গ্রামের আব্দুল খালেক জানান, এসব বীজাগারগুলো পরিত্যক্ত হয়ে পড়ায় বর্তমানে এমন কোন নির্দিষ্ট স্থান নেই যেখানে কৃষি কর্মকর্তাদের সহজে পাওয়া যাবে। যার ফলে প্রয়োজনের সময়ে কৃষি কর্মকর্তাদের খুঁজে পেতে অসুবিধা হয়।
বড়াইগ্রাম উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস. এম কামরুজ্জামান জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কার না করায় বীজাগারগুলো জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। এসব বীজাগার সংস্কারের জন্য বারবার উর্দ্ধতন কতৃপরে দৃষ্টি আকর্ষণ করা স্বত্ত্বেও কোন বরাদ্দ না পাওয়ায় এগুলো সংস্কার করা সম্ভব হয়নি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।