আত্মবিশ্বাসহীনতায় প্রকট হচ্ছে আত্মার দেউলিয়াত্ব, তবুও বিশ্বাস আগের মতই নিশ্চল..
ক্রিকেট নিয়ে এই পোস্টটা দেয়ার কোন পরিকল্পনা ছিলনা, কিন্তু ব্লগার সৌম্যের কৌতূহলের কারণে দিলাম। আগামী বেশ কিছুদিন নতুন গল্প দেয়া হবেনা। চাইলে লিখি চলো গল্পটা পড়ে সময় কাটাতে পারেন, যার ক্রিকেট সংক্রান্ত পোস্টে অনাগ্রহী
এবার অপছন্দের বোলারদের তালিকাটা দেখা যাক:
১.ভেঙ্কটেশ প্রসাদ:
একটা কৌতুক প্রচলিত ছিল এরকম: শোয়েবের স্লোয়ার বলের গতিও প্রসাদের দ্রুততমটির চেয়ে ৪-৫কি:মি: বেশি গতিসম্পণ্ন । ইণ্ডিয়ার খেলা সবসময় দেখলেও শুরুর ওভারগুলো দেখতাম না এই প্রসাদের জন্যই।
২. আতাউর রহমান
ওয়াসিম-ওয়াকারের পাশে এই ধরনের জংলি বোলার কিভাবে যে দলে সুযোগ পেত ভাবতেই অবাক লাগে; পরে সে আবার ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগে নিষদ্ধও হয়েছিল।
আতাউরের চেয়ে, এমনকি বাংলাদেশের শফিউদ্দিন বাবুকেও অনেক ভালো বোলার মনে হয়।
৩. রানা নাভিদ
খুব বেশি ম্যাচ সে খেলেনি, কিন্তু তার বোলিং রানআপ দেখলেই মেজাজ খারাপ হয়ে যেত; ইদানীং আইসিএল এ তো সে রীতিমত টপঅর্ডার ব্যাটসম্যান হয়ে গিয়েছে। সে হয়ত বোলার হিসেবে ততটা খারাপ নয়, কিন্তু তার ফাস্ট বোলিংটা আমার কাছে যথেষ্টই কমেডি মনে হয়।
৪. এশলে জাইলস
ইনি স্পিনার, নাকি বাহাতি স্লো মিডিয়াম পেসার , এই ঘোর এখনো কাটেনি আমার। নাফিস ইকবালের সেই "ইংল্যাণ্ডের স্পিনাররা ভীষণ অর্ডিনারী" কথাটা অনেকের কাছে বাগাড়ম্বর মনে হলেও আমার কেন যেন সত্যি বলেই মনে হয়।
৫. মুরালিধরন
এই নামটি রাখার জন্য আমি সত্যিই লজ্জিত। তবে তার রাখার কারণটা একটু অদ্ভুত। টেলিভশনে মুরালির বোলিং কখনো স্লো-মোশনে দেখেছেন? তার চোখের যে এক্সপ্রেশনটা দেখা যায় সেসময় তাতে মাঝে মাঝে ভয় ধরে যায়। আমার এক বন্ধু বলে - মুরালীর এত উইকেট পাওয়ার এটাও নাকি একটা কারণ। "
আবারও বলছি সেরা বোলার , আর প্রিয়-অপ্রিয় বোলার কখনই সমার্থক নয়।
। ।
.................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।