আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই!

আমার দিলে অনেক খায়েষ। গত কয়েকদিন দৌড়ের উপর আছিলাম। দেখা হইলো এক বিদেশী সুন্দরীর সাথে মাগার চান্স পাইলাম না কারন হের বয়ফ্রেন্ড হইলো আমাগো বিদেশী বস। একে তো সাদা চামড়া তারপর আবার আমাগো সবার বস।

খালি দেইখাই শান্তি! তয় বসের সাথে কথা কইয়া ভালাই লাগছে, কারন তার টয়লেটে ধরলে টয়লেট না দিয়া ওপেন ফিল্ডে কাম করবার কইছি আর সে দেখি সেইটাও করলো তবে মেলা কাহিনী কইরা! এই কাহিনী দেইখা আমার একটা বিজনেস মাথায় আসলো। আমাদের দেশে এতদিন ধইরা নিজামী-মুজাহিদ-গো.আ-কামরু আর তাগো দুগ্ধ পোষ্যগো আমাদের পরানের পলিটিশিয়ান বহুত আদরের সাথে পালাপালি করলো। এখন তাগো মরনের টাইম হইছে। আমার অনেক বন্ধুরা কইলো তারা মরলে তাগো কব্বর নাকি দেশের মাটিতে হইতে দিবো না। কোনো মতেই না।

কিন্তু আমি হইলাম একটু ব্যাবসায়িক মাইন্ডের মানুষ, আমি এর তেব্র প্রতিবাদ জানাইলাম। আমার বক্তব্য হইলো এগো কবরের উপর একটা বাধাইনা টয়লেট বানামু। পার টয়লেটে আমি ২ টাকা ধার্য করুম। কারন আমি শিওর রাজাকারের লাশের কবরের উপর টয়লেট বানাইলে লাইন ধইরা পেট নামইন্যা পাবলিক লুড় লাগাইবো। তাই ফিল্টার মারনের লিগা ছোটটায় ২ টাকা বড়টায় ৪ টাকা।

কমোডে থাকবে এসব মহান রাজাকারদের কেলায়িত ফটুক। মহিলাদের জন্য বিশেষ ব্যাবস্হা করা যায় কি না সেটা এখনো ভাইবা দেখি নাই। আমার অনেক বন্ধু আমার কাজে সম্মতি জানাইলো খালি কয়েকজন ধার্মিক লোক ছাড়া। কারন ইসলামে নাকি বলা আছে মানুষ মারা গেলে সে যেই হোউক না কেন তাকে মাফ কইরা দেয়া উচিত। আমি সেই কথা শুনলাম তার পরে বললাম, ইসলামের মানুষের ক্ষেত্রে বলা আছে মাগার কুকুরের ক্ষেত্রে বলা নাই! আর এইসব টয়লেট উদ্বোধনের জন্য আমি নামও ঠিক করছি, তাদের রেখে যাওয়া বংশধররাই হবে উদ্বোধন কর্তা! আসলে আমার আজকে ব্লগের ব্যাপারে মনটা খারাপ।

আমি মনে হয় এই ব্লগে কনটিনিউ করবো না। তবুও যুদ্ধে পিঠ টান দিবো সেরকম পোলা ও আমি না। কিন্তু কি করমু কিছই বুঝতাছি না। তবে এইটা ঠিক সামহোয়্যারের পতন শুরু হইয়া গেছে। আগামী তিন মাসে সামহোয়্যারের ভালো ব্লগার খুইজা পাওয়া যাইবো না।

অচলায়তন আর রাজাকার-এরা দুইজনেই এখানে বিজয়ের হাসি হাসতাছে! আসলে একটা গজবের খুব দরকার!
।