মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের শপথ ও 'নাশকতাকারী জামায়াত-শিবির'কে প্রতিরোধ করার অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে গতকাল ১৬ ডিসেম্বর জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেছে বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের, মুক্তিযোদ্ধাদের। মহান বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে সর্বস্তরের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যায়। এ সময় তারা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে দেশের সূর্যসন্তানদের অবদানের কথা। ফুলে ফুলে ভরে উঠে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদিমূল। যুদ্ধাপরাধের দণ্ড কার্যকর শুরুর পর প্রথম বিজয় দিবস এটি। বিজয় দিবসের ৬ দিন আগে 'মিরপুরের কসাই' বলে খ্যাত যুদ্ধাপরাধী কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করায় জাতির বিজয়ের আনন্দে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। কিন্তু জাতীয় সংসদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে বিদ্যমান অস্থির পরিস্থিতি এবং যুদ্ধাপরাধের সাজা কার্যকর করার পর সারা দেশে জামায়াত-শিবিরের সহিংস তৎপরতা সাধারণ মানুষকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। তবে বিজয়ের ৪২ বছর পূর্তিতে সব শঙ্কা পেছনে ফেলে সহিংসতা প্রতিরোধে অঙ্গীকার করেছে গোটা জাতি। দিনের সূচনা হয় ভোর সাড়ে ৬টায় ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে। সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল শহীদদের প্রতি জানায় সশস্ত্র সালাম। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, মুক্তিযোদ্ধা, বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর পর আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হিসেবে নেতা-কর্মীদের নিয়ে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা। সকাল ৮টা ১০ মিনিটে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানান। তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি, নির্বাহী কমিটি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এর আগে স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী।
গতকাল সাভার থেকে শাহবাগ, শাহবাগ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, শহীদ মিনার থেকে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সর্বত্র ছিল লাল-সবুজের জয়-জয়কার। গোটা রাজধানী পরিণত হয়েছিল উৎসবের নগরে। আবালবৃদ্ধবনিতা লাল-সবুজে সজ্জিত হয়ে পথে নেমেছিলেন জাতির সবচেয়ে গৌরবময় অর্জনের দিনটি উদযাপনের জন্য। ধানমন্ডি লেকের রবীন্দ্র সরোবর, চন্দ্রিমা উদ্যান, জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় হয়েছে নানা অনুষ্ঠান। রাজধানীর পথে পথে ব্যান্ড বাজিয়ে, গলা ছেড়ে দেশের গান গেয়ে, স্লোগানে স্লোগানে আশপাশ সচকিত করে তরুণরা প্রাণ স্পন্দিত করে রেখেছিলেন বিজয়ের এ দিনটিকে। দিনটি ছিল সরকারি ছুটি। গণমাধ্যমগুলো মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিশেষ আয়োজন করে। গোটা দেশই এভাবে নানান উৎসব-আয়োজনে উদযাপন করে বিজয় দিবস। রাজধানীর যানবাহন, ঘরবাড়ি, অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উড়েছে নানা আকারের অগণিত জাতীয় পতাকা। মোড়ে মোড়ে বিভিন্ন সংগঠন আয়োজন করেছে অনুষ্ঠানের। তরুণ-তরুণীরা দল বেঁধে নেমেছিলেন পথে। নারীদের পরনে প্রাধান্য পেয়েছে লাল-সবুজ শাড়ি আর সালোয়ার-কামিজ। পুরুষদের পাঞ্জাবি, টি-শার্ট বা ফতুয়া। সবকিছুতেই ছিল জাতীয় পতাকার ছোঁয়া। কারও মাথায় ছিল জাতীয় পতাকার ছাপ দেওয়া ব্যান্ড, তার মধ্যে কেউ কেউ গুঁজে দিয়েছেন সরু কাঠির সঙ্গে লাগানো পতাকা। বাহুতে, চিবুকেও একই নকশা এঁকেছেন বহুজন।
বিজয় দিবসে এবার সাজসজ্জার ঘটা আর উৎসবে প্রাণের উত্তাপ ছিল বরাবরের চেয়ে বেশি। রাজধানীর সড়ক ও সড়ক দ্বীপগুলো সাজানো হয়েছিল জাতীয় পতাকা আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিময় ছবিসংবলিত বড় বড় ডিজিটাল বোর্ডে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের হোল্ডিংগুলোতেও ছিল মুক্তিযুদ্ধের ছবি, বঙ্গবন্ধুর ছবি। যানবাহন, ঘরবাড়ি, অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উড়েছে পতাকা। মোড়ে মোড়ে বিভিন্ন সংগঠন আয়োজন করে অনুষ্ঠানের। বেজেছে দেশের গান, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ। কুয়াশা ভেদ করে আসা আলোয় ঝলকিত পতাকার বর্ণালী, গানের সুর, ভাষণের প্রতিধ্বনি, স্লোগানের অনুরণন সারা শহরের পরিবেশটাই করে তুলেছিল উদ্দীপ্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে নামে জনসে াত। ফুলে ফুলে ভরে ওঠে স্মৃতিসৌধের বেদিমূল। বিজয়ের উল্লাসে জাতি যেমন উদ্বেলিত, তেমনি অবনত শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধায়। স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করায় সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, অবশিষ্ট দোষীদের রায় কার্যকর করে শহীদদের প্রতি সম্মান জানানো দরকার। এবার আগত সবাই বিজয় চিহ্ন 'ভি' দেখান। সকাল সাড়ে ৮টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সভাপতি মনজুরুল আহসান খান এবং সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, জি এম কাদের, হাজী আবুল কালাম বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। এ সময় স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে লাখো মানুষের ঢলে জাতীয় স্মৃতিসৌধ পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতাও ছিল বেশ লক্ষণীয়। এর আগে সকালে সাধারণের প্রবেশ উন্মুক্ত করার পর থেকেই মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বীরদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা থেকে শুরু করে এ প্রজন্মের তরুণ যুবক, ছাত্র-শিক্ষক এবং লাখো মানুষ জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। বিকাল পর্যন্ত জাতীয় স্মৃাতসৌধে পদচারণা ছিল লাখো দেশপ্রেমিকের। বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ব্যতিক্রমী কার্টুন প্রদর্শনী আয়োজন করে মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের সংগঠন 'আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান'। এ ছাড়াও জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদফতর, ঢাকা জেলা যুবদল, বাংলাদেশ বাস্তুহারা লীগ, সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগ, ঢাকা জেলা ছাত্রদল, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, জাকের পার্টি ছাত্রফ্রন্ট, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, সাভার গণপাঠশালা, জাতীয় শ্রমিক লীগ, জিহান স্কুলস ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, যুবলীগ কুয়েত, ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১, আদিবাসী বৌদ্ধ কল্যাণ পরিষদ, বাংলাদেশ পশুসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিএলআরআই), জাহানারা ইমাম হল-জাবি, প্রীতিলতা হল-জাবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্স লীগ, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি), বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা চিকিৎসক পরিষদ, গারো আদিবাসী, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল, শেখ হাসিনা জাতীয় যুবকেন্দ্র, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা পরিষদ, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জননেত্রী পরিষদ, শহীদ সালাম-বরকত হল-জাবি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মওলানা ভাষানী হল-জাবি, অফিসার্স সমিতি-জাবি, কর্মচারী সমিতি-জাবি, অফিসার্স ক্লাব, আ ফ ম কামাল উদ্দিন হল-জাবি, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন লোড ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন, টিএন্ডটি, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ-ঢাকা জেলা, আশুলিয়া প্রেসক্লাব, ফজিলাতুন নেছা হল-জাবি, জাতীয় যুব শ্রমিক লীগ, জাতীয় মহিলা পার্টি, জাতীয় প্রাক্তন সৈনিক পার্টি, বঙ্গবন্ধু পিডবি্লউডি ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদ, শহীদ শিক্ষক (বুদ্ধিজীবী) কর্মকর্তা-কর্মচারী পরিবারের সন্তান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম খালেদা জিয়া হল-জাবি, নওয়াব ফজিলাতুন নেছা হল-জাবি, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, নোফেল কল্যাণ সংস্থা, বিসিএস পাবলিক ওয়ার্কস অ্যাসোসিয়েশন, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়ান বার অ্যাসোসিয়েশন, কর্মচারী ইউনিয়ন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা জেলা যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়ন, বাংলা একাডেমি, জহুরুল হক হল-ঢাবি, নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, স্বাধীনতা মেডিকেল টেকনোলজি পরিষদ (স্বামেপ), কাশফুল, জনতা ব্যাংক লিমিটেড, জাতীয় পার্টি (জেপি), বাংলাদেশ নারী মুক্তি সংসদ, জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশন, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ (স্কপ), কর্মজীবী নারী, বাংলাদেশ গার্মেন্ট অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন, প্রশিকা মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি বহুমুখী সমবায় সমিতি লি., জনতা ব্যাংক সিবিএ, জনতা ব্যাংক গণতান্ত্রিক কর্মচারী ইউনিয়ন, রোকেয়া হল ঢাবি, জগন্নাথ হল-ঢাবি, ফজলুল হক মুসলিম হল-ঢাবি, যুব উন্নয়ন অধিদফতর অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, পেশাজীবী লীগ-ঢাবি, মিশুক যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়ন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রঐক্য পরিষদ, বিশ্ব কবিতা কণ্ঠ পরিষদ, ফেডারেশন অব এনজিওস ইন বাংলাদেশ (এফএনবি), বাউবি ছাত্রঐক্য পরিষদ, বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা কৃষিবিদ পরিষদ, সড়ক ও জনপথ প্রকৌশল সমিতি, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট, সজাগ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ), সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, টিসিবি সাহিত্য সংহতি ও ক্রীড়া পরিষদ, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর), ঢাবি কর্মচারী সমিতি, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, টেকনিক্যাল এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, অ্যাসোসিয়েশন অব ডেভেলপমেন্ট এজেন্সিজ ইন বাংলাদেশ (এডাব), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), বাংলাদেশ যুব আন্দোলন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ড অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, গণফোরাম, ডক্টর অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব), বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল), বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ এলজিইডি, চট্টগ্রাম সমিতি, পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি), মওলানা ভাষানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা জাতীয় নিট ডায়িং গার্মেন্ট শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশন, মুক্তিযোদ্ধা বিসিএস অফিসার কল্যাণ সমিতি, উত্তরাধিকার '৭১, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি), বিআইডবি্লউটিআই, ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় ভাড়াটিয়া পরিষদ, গণবিশ্ববিদ্যালয়, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, জাতীয় জনতা পার্টি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, গণসংহতি আন্দোলন, সাধারণ বীমা, ট্যাঙ্ 'ল' ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশন, বিমান শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতি, ঢাকা আইনজীবী সমিতি, বাংলাদেশ যুব আইনজীবী পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ডেন্টাল কলেজ, গণতন্ত্রী পার্টি, খেলাঘর আসর, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, প্রজন্ম-'৭১, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, সোনালী ব্যাংক, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, জাতীয় জনতা পার্টিসহ অসংখ্য সংগঠন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।