আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারের দাবি সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের
ভারতের নগ্ন হস্তক্ষেপে ৫ই জানুয়ারী ২০১৪ এর পাতানো নির্বাচনে জিতে আলীগ ও তার বিবেকহীন অন্ধ সমর্থকরা সারা বিশ্বের সাথে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছে। এরই সর্বশেষ যোগ হয়েছে আলীগ নেত একে ক্ষন্দকারের দাবী যে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মজীনাকে বহিঃস্কার করতে হবে;
Click This Link
তার কথায় মনে হয় যে ভারতই বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি!
তার কথায় এমন যে ভারতই বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি! ১৯৭১ সালে ভারত কোন মহৎ উদ্দেশ্যে আমাদেরকে সহায়তা করেনি। বরং তাদের বদ মতলব ছিল। ১৯৭৫-৭৬ হতে আমাদের বাংলাদেশ মধ্যপ্রাচ্য, চীন, ইউরোপ ও মার্কিনিদের সাথেই বিভিন্ন ধরণের বাণিজ্যক লেনদেন ও শ্রম বাজারের মাধ্যমে লাভবান হয়েছে। আর সেখানে ভারত ও বাংলাদেশের লেনদেনে ভারত একাই লাভবান।
প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঘাটতি। আর গত বছরে বাংলাদেশ প্রায় ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের গার্মেন্টস পণ্য সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রফতানী করে। এর ৪৫% তথা ১২ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশী রফতানী হয় যুক্তরাষ্ট্রে;
Click This Link
এখন যদি সত্যিই মজীনাকে হাসিনার সরকার বাংলাদেশ থেকে বহিস্কার করে তাহলে কি মার্কিনিরা এই পরিমাণের পণ্য আমদানী করবে? যদি না করে তাহলে কি হাসিনা ও একে ক্ষন্দকারের প্রিয় বন্ধু ভারত কি এই ১২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানী করবে?
এখন ভারতের আসল সামর্থ্যের কিছু নমুনা দেখি;
ভারতীয়দের চেয়ে আমেরিকার কুকুরের স্বাস্থ্য ভাল
Click This Link
এত চরম দরিদ্রর দেশ কি পারবে নিজ দেশের পক্ষে ৪.৫ বিলিয়ন ডলারের উদ্ধৃতর বদলে ১২ বিলিয়ন ডলারের গার্মেন্টস পণ্য বাংলাদেশ থেকে আমদানী করতে?
একে ক্ষন্দকারের ভুলে গেল নাকি যে ১/১১র পরবর্তীতে হাসিনা বিশেষ জেলে বন্দী থেকে কত কাতর যে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়ছেন তাই বাসায় বিশ্রাম দেওয়া দরকার। পরে প্যারোলে মূক্ত হয়ে কিসের বাসায়! এমনি ইউরোপ, মার্কিন মুল্লুকে ছোটাছোটি। তখন ক্ষমতায় আসার জন্য ইইউ ও মার্কিনিদের কাছে শতবার ধর্ণা তাই তখন প্যাট্রিসিয়া বিউটেনিস খারাপ ছিল না।
এখন ভারতের আস্কারা পেয়ে কোন পরোয়া নাই। তাতে যদি দেশের গার্মেন্টস রপ্তানী হুমকির মধ্যেও পড়ে। দেশ ও জনগণের চেয়ে ভারতীয় স্বার্থই হাসিনা ও আলীগের কাছে মূখ্য!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।