আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

লড়াই হবে উপজেলায়

উপজেলা নির্বাচনে লড়াই হবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে। সংসদ নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ না হলেও উপজেলায় হবে জমজমাট লড়াই। দুই দলই একক প্রার্থী দিয়ে নামছে। সঙ্গে জাতীয় পার্টিও। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোট সদ্য সমাপ্ত দশম সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিলেও উপজেলা নির্বাচনে ছাড় না দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাই উপজেলা ভোটযুদ্ধে মাঠে নামছেন দুই দলের প্রার্থীরা। সেই সঙ্গে শেষ মুহূর্তে সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানো জাতীয় পার্টির প্রার্থীরাও। নির্বাচন কমিশন দুই দফা ২১৫টি উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পরই গ্রামগঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে নির্বাচনী আমেজ। নির্বাচনকে ঘিরে সাজসাজ রব উঠেছে সারা দেশেই। নির্বাচনকে একপ্রকার উৎসব হিসেবে নিয়েছেন বিএনপি-আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বিগত পাঁচ সিটি নির্বাচনের মতো এবারও স্থানীয়ভাবে বিএনপি জোটের নেতা-কর্মীরা অংশ নেবেন উপজেলা নির্বাচনে। এদিকে উপজেলা নির্বাচনের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে মাঠে রাখা হচ্ছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব ও পুলিশ। এ নির্বাচনে উপজেলা সদরেই অবস্থান করে টহলে থাকবেন সেনা সদস্যরা। উপজেলা নির্বাচনে সহিংসতার আশঙ্কা না থাকলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে কঠোর অবস্থানে থাকবে। এবারে সারা দেশে ছয় ধাপে উপজেলার ভোট গ্রহণে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। তারিখও নির্ধারণ করা হয়েছে। সে অনুযায়ী প্রথম ধাপ ১৯ ফেব্রুয়ারি, দ্বিতীয় ধাপ ২৭ ফেব্রুয়ারি, তৃতীয় ধাপ ১৫ মার্চ, চতুর্থ ধাপ ২৫ মার্চ, পঞ্চম ধাপ ৩১ মার্চ ও ষষ্ঠ ধাপের উপজেলা নির্বাচন ৩ মে হওয়ার কথা রয়েছে। এমনকি এসব তারিখের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও একমত হয়েছে। পরীক্ষার ফাঁকে শিক্ষার্থীদের 'ডিস্টার্ব' না করেই উপজেলা ভোটের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রায় ৫০০ উপজেলা পরিষদের মধ্যে ১৯ জানুয়ারি প্রথম ধাপের ১০২টিতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও পরে ৪টি উপজেলার নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। সে হিসেবে ৯৮টি উপজেলায় ১৯ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ। তফসিল অনুযায়ী প্রথম ধাপের নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল গতকাল ২৫ জানুয়ারি, যাচাই-বাছাই ২৭ জানুয়ারি, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩ ফেব্রুয়ারি। এর মধ্য দিয়েই দেশব্যাপী শুরু হবে চতুর্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আর ২৩ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ৫২ জেলার ১১৭ উপজেলার নির্বাচনের তফসিল। ২৭ ফেব্রয়ারি এসব উপজেলায় ভোট গ্রহণ। দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি। যাচাই-বাছাই ৪ ফেব্রুয়ারি ও প্রত্যাহারের শেষ দিন ১১ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। ইসি জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে অন্তত ১১৫, মার্চে ২২৩, এপ্রিলে ৩৫, মে মাসে ৮৫ ও জুনে ১৮টি উপজেলার মেয়াদ উত্তীর্ণ হচ্ছে। বাকিগুলো জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে উত্তীর্ণ হবে। চতুর্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৪৮৭ উপজেলায় মোট ভোট কেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ২৯৪টি, আর ভোট কক্ষ ২ লাখ ৩ হাজার ৭৬৩টি। ৯ কোটি ১৯ লাখ ভোটারের মধ্যে এসব উপজেলায় প্রায় ৮ কোটি ভোটার থাকবে। ইসির দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, ইসির চাহিদা অনুযায়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে। ভোট গ্রহণের আগে ও পরে মোট পাঁচ দিনের জন্য (যাতায়াত সময় ছাড়া) সশস্ত্র বাহিনীর (সেনা ও নৌ) সদস্য মোতায়েন করা হতে পারে। তবে ইসির পরবর্তী বৈঠকে অবস্থানের সময়সীমা চূড়ান্ত করা হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় উপজেলা পর্যায়ে অবস্থান করে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া পর্যাপ্তসংখ্যক বিজিবি, কোস্টগার্ড, র্যাব ও পুলিশ সদস্য মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হবে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঘটে যাওয়া ব্যাপক সহিংসতা ও সংঘাতের পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে আগাম প্রস্তুতি নিয়েছে কমিশন। জানা গেছে, ভোট গ্রহণের আগে-পরে মোট পাঁচ দিনের জন্য মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোয় মোতায়েন করা হবে অতিরিক্ত পুলিশ, অঙ্গীভূত আনসার ও গ্রামপুলিশ। সাধারণ ভোট কেন্দ্রে ২১ ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২৫ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে। এ ছাড়াও উপকূলবর্তী জেলা এবং বিশেষ এলাকাগুলোর (পার্বত্য এলাকা, দ্বীপাঞ্চল ও হাওর) সাধারণ কেন্দ্রে পুলিশ, অঙ্গীভূত আনসার ও চৌকিদার-দফাদারসহ ২৫ জন ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে। এ ছাড়া সীমান্তবর্তী উপজেলায় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) মোতায়েন থাকবে। নির্বাচনে বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যরা পাঁচ দিন, র্যাব ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান সদস্যরাও সাত দিন মাঠে থাকবেন। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে দশম সংসদের তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ বলেন, অনেক সহিংসতার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আমাদের লোকজন, মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের কাছ থেকে খবরাখবর নিয়ে গতবারের মতো এবারও সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিইসি বলেন, মাঠপর্যায়ের যে তথ্য পেয়েছি এবং অতীতকালে (৫ জানুয়ারি) একটা নির্বাচন করে এসেছি। সেখানে আমাদের এঙ্পেরিয়েন্স খুব ভালো নয়। সংসদ নির্বাচনে সহিংসতা হলেও উপজেলায় এমন কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানান কাজী রকিব। এক দিনে শেষ করা তৃতীয় উপজেলা নির্বাচনে ২০০৯ সালে সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হয়েছিল উল্লেখ করে সিইসি জানান, সশস্ত্র বাহিনী মাঠে কত দিন থাকবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা আলোচনা করে ইসিকে জানাবেন। উপজেলা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অন্তত পাঁচ দিন মাঠে রাখার পরিকল্পনার ইঙ্গিত দেন সিইসি। আগেরবার যত দিন ছিল তার চেয়ে কম হবে না। সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে, উপজেলায় উপজেলায় টহলে দেবে। ইসির কার্যপত্রে বলা হয়েছে, ভোটের দুই দিন আগে থেকে ভোটের পরের দুই দিন পর্যন্ত মোট পাঁচ দিনের জন্য সশস্ত্র বাহিনী উপজেলায় দায়িত্ব পালন করবে। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে উপজেলায় তারা টহলে দৃশ্যমান থাকবে। অন্যদিকে বিগত পাঁচ সিটি নির্বাচনের মতো এবারও স্থানীয়ভাবে উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি জোটের নেতা-কর্মীরা অংশ নেবেন। উপজেলা নির্বাচনকে তারা চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিচ্ছেন। এ নির্বাচন নিয়ে কমিশনকে বিএনপির পক্ষ থেকে একটি চিঠিও দেওয়া হতে পারে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে তৃণমূলে ১৮-দলীয় জোটের একক প্রার্থী থাকবে। এ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. এম ওসমান ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপজেলা নির্বাচন, স্থানীয় সরকারের একটি নির্বাচন। এর আগে আমরা স্থানীয়ভাবে বিএনপি নেতা-কর্মী-সমর্থকরা অংশ নিয়েছে। এবারও হয়তো তা-ই হবে। তবে এ নিয়ে এখনো দলীয়ভাবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এর আগে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গঠনের পর ২২ জানুয়ারি উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮-দলীয় জোট সমর্থিত নেতারা ওই নির্বাচনে অংশ নিলেও বেশির ভাগ উপজেলায় মহাজোট সমর্থিতরাই বিপুলভাবে বিজয়ী হন। তবে স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের মধ্যে সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভায় বিএনপি জোটের প্রার্থীরা বেশি বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির নেতারা বলছেন, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে যত ষড়যন্ত্রই হোক না কেন বিএনপিও ক্ষমতাসীনদের ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেবে না। প্রয়োজনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি জোট সমর্থিত স্থানীয় প্রার্থীরা অংশ নেবেন। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আর জাতীয় সংসদ নির্বাচন এক নয়। তাই সংসদ নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে উপজেলা নির্বাচনেও অংশ নেবে দলটি। উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপির আন্দোলনের গতি আরও বেড়ে যাবে। নেতা-কর্মীরা মাঠে নামতে বাধ্য হবেন। উপজেলা নির্বাচনের মালামাল প্রস্তুত : ২৬ ডিসেম্বর ও ১৫ জানুয়ারি ২ লাখ ৬ হাজার ৪৯৬টি স্ট্যাম্প প্যাড, ৩১ ডিসেম্বর ৪৫ হাজার ব্রাশ সিল ইসিতে পেঁৗছেছে। এসব মালামাল প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভাণ্ডার ও ঢাকা-৩ নম্বর গুদামঘরে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া অফিশিয়াল সিল ও মার্কিং সিলও প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভাণ্ডার ও ঢাকা-৩ নম্বর গুদাম ঘরে সংরক্ষিত আছে। কয়েক দিনের মধ্যেই এসব মালামাল মাঠ পর্যায়ে পাঠানো হবে। এ ছাড়া ভোটার বিবেচনায় ৮ কোটির কিছু বেশি ভোটারের জন্য তিন পদের প্রায় ২৪ কোটি ব্যালট পেপার ছাপানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ধাপে ধাপে তা ছাপানো হবে বলে ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এ নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজারের বেশি ধরা হয়েছে। ভোট কক্ষ ধরা হয়েছে প্রায় ২ লাখ।

গতকাল ৯৮ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৬৯০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৫৬ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩৮০ জন। এছাড়া সন্ধ্যা পর্যন্ত ২১ টি জেলায় ৩৭৭ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিলের খবর পাওয়া গেছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- সিলেট জেলার ৬টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৪৪ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে জকিগঞ্জ উপজেলায় ১০ জন, কোম্পানীগঞ্জে ৪ জন, বিশ্বনাথে ৪ জন, গোয়াইনঘাটে ৫ জন, জৈন্তাপুরে ৭ জন ও গোলাপগঞ্জে ৮ জন, রংপুরের তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২১। এরমধ্যে তারাগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭, মিঠাপুকুরে ৮ এবং পীরগঞ্জে ৬জন, মাদারীপুরের কালকিনিতে চারজন, বরিশালের গৌরনদীতে ৬ জন, পাবনার সাঁথিয়ার ১০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে ৫জন, মেহেরপুরে ২ জন, ভোলার লালমোহনে ১১ জন, দিনাজপুরের কাহারোলে ৭ জন ও খানসামায় ৫ জন, কুষ্টিয়া সদরে ৮ জন এবং ভেড়ামারায় ৭ জন, রাজবাড়ী সদর উপজেলায় তিনজন, পাংশায় সাতজন, বালিয়াকান্দিতে চারজন, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলায় ৭জন, রায়গঞ্জ উপজেলায় ছয়জন, কাজিপুরে ৫জন, উল্লাপাড়ায় ৯জন, কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে ৬ জন, ফুলবাড়ীতে ৭জন এবং উলিপুরে ১১ জন, গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ১৬ জন, ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় সাতজন, শৈলকুপায় সাতজন, কালীগঞ্জে ছয়জন ও কোটচাঁদপুরে ছয়জন, মানিকগঞ্জের ৪টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২৭জন, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় ৭ জন এবং কাশিয়ানীতে ৬ জন, নড়াইলে ১০ জন, শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ, গোসাইরহাট, ডামুড্যা ও জাজিরায় চেয়ারম্যান পদে ২০ জন, হবিগঞ্জের মাধবপুরে ৩জন, বাহুবলে ৭ জন, খাগড়াছড়ির সদর, রামগড়, মাটিরাঙ্গা, মহালছড়ি, পানছড়ি, মানিকছড়িতে ৩৭জন, কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, বাজিতপুরে ৭ জন, নিকলীতে ৭ জন মনোনয়ন দাখিল করেছেন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.