আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টি কে গ্রুপের বিরুদ্ধে পরিবেশ দূষনের অভিয

নিম্নমানের কাগজ উৎপাদনের পর এবার কারখানার দূষিত বর্জ্যের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণের অভিযোগে টি কে গ্রুপকে ঢাকায় তলব করেছে পরিবেশ অধিদফতর। পাশাপাশি চট্টগ্রামের ২৩টি শিল্প-কারখানা মালিককে তলব করা হয়েছে। গত ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের ২৬টি শিল্প কারখানায় পরিচালিত অভিযানে ২৩টিতে দূষিত বর্জ্যে পানি ও বায়ু দূষণের প্রমাণ পায়। তাই এসব কারখানা মালিককে আজ ও কাল পরিবেশ অধিদফতরের সদর দফতরে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া হয়। এর আগে দীর্ঘ তিন বছর দুই মাস ধরেই বিএসটিআইর অনুমোদন ব্যতিরেকে নিম্নমানের কাগজ উৎপাদন ও বাজারজাত করায় গত ২০ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পৃথক দুটি মামলা করে মান নিয়ন্ত্রক এই প্রতিষ্ঠানটি। এতে টি কে গ্রুপের এম এ এফ নিউজ প্রিন্ট মিলস লিমিটেড ও টি কে কেমিক্যাল কমপ্লেঙ্ লিমিটেডের দুটি কারখানার বিরুদ্ধে মামলা হয়। টি কে গ্রুপের প্রকল্প পরিচালক মো. রিয়াজুল হক বলেন, আমার সব কাগজপত্র ঠিক আছে। ছাড়পত্রও রয়েছে।

বিএসটিআইর চট্টগ্রাম আঞ্চলিক অফিস প্রধান শওকত ওসমান বলেন, টি কে গ্রুপের কারখানায় উৎপাদিত সাদা কাগজ এবং নিউজ প্রিন্ট খুবই নিম্নমানের। তাদের কাছে বিএসটিআই'র বৈধ কোনো লাইসেন্সও নেই। গত ৩০ জুন ২০১০ সাল থেকে লাইসেন্স ছাড়া উৎপাদিত পণ্য বিক্রি ও বিতরণ অব্যাহত রেখেছে। এই কোম্পানিকে বার বার বলা হলেও বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে অবৈধভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাই মামলার এজাহারে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে বিএসটিআই অধ্যাদেশ (সংশোধিত ২০০৩)-এর ২৪ ও ৩১ (এ) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.