দেশের অন্যতম মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের থ্রিজি (থার্ড জেনারেশন ইন্টারনেট গেটওয়ে বা তৃতীয় প্রজন্মের ইন্টারনেট) সেবা এখন ৬৪ জেলার ১৯৭টি থানা পর্যায়ে পাওয়া যাচ্ছে। সবার জন্য ইন্টারনেট সুবিধা ব্যবহারের সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে থ্রিজি নিয়ে কাজ করছে গ্রামীণফোন। এই সেবার মাধ্যমে বাংলাদেশি ইন্টারনেট গ্রাহকরা দ্রুতগতির সেবা উপভোগ করছেন বলে মনে করে গ্রামীণফোন। দেশের ৬৪ জেলায় থ্রিজি সেবা পেঁৗছে দেওয়া উপলক্ষে গতকাল রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে গ্রামীণফোন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বক্তব্য দেন গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বিবেক সুদ ও প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা তানভীর মোহাম্মদ। বিবেক সুদ বলেন, টেলিনর গ্রুপের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে দ্রুতগতির থ্রিজি রোলআউট এবং এটা আমাদের সবার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারের লক্ষ্য অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা এখন পর্যন্ত আমাদের অর্জিত অগ্রগতিতে গর্বিত। কিন্তু আরও বেশি মানুষকে থ্রিজি ব্যবহারের সুযোগ দিতে নেটওয়ার্কের আওতায় এবং সচেতনতা বাড়াব। তানভীর মোহাম্মদ বলেন, গ্রামীণফোন এখন দেশের সবচেয়ে বড় বডব্র্যান্ড সেবা প্রদানকারী সংস্থা। আমাদের গ্রাহকদের শতকরা ৪০ ভাগ থ্রিজি নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। দেশে গ্রামীণফোনের ৪ লাখ থ্রিজি গ্রাহক রয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।