সোমবার নিজের ট্যুইটার একাউন্টে একথা জানিয়েছেন পাতিনো।
সুইডেনের কাছে হস্তান্তর এড়াতে গত বছর জুনে লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন অ্যাসাঞ্জ। কথিত যৌন হয়রানি ও ধর্ষণের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে নিয়ে যেতে চায় সুইডেন। তবে সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অ্যাসাঞ্জ।
কিন্তু আদালতের আদেশে যুক্তরাজ্য অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত।
ট্যুইটে পাতিনো বলেছেন, “১৭ জুন, লন্ডনের ইকুয়েডর দূতবাসে অ্যাসাঞ্জ আশ্রয় নেওয়ার ঠিক এক বছর পর, লন্ডনে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগের সঙ্গে আমি আবার সাক্ষাৎ করবো।”
“আমরা আশা করছি, ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ওই বৈঠকে অ্যাসাঞ্জের রাজনৈতিক আশ্রয়ের বিষয়ে একটি সমাধান বের হবে।”
যুক্তরাজ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, পাতিনো হেগের সঙ্গে লন্ডনে কথা বলতে চাচ্ছেন, বিষয়টিকে তারা এমন একটি অনুরোধ বলে বিবেচনা করছিলেন।
তিনি বলেন, “আমরা আশা করছি ওই বৈঠকে বিষয়টির একটি কূটনৈতিক সমাধান বের হয়ে আসবে।”
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।