আমার ভেঙে যাওয়া টুকরোগুলো কুড়িয়ে আবার তৈরী করছি কাউকে, চেনা এবং অচেনায়। অতীতের ধুলো-বালি-ছাই কল্পনার বাতাসে ভেসে আসে-- দুপুরের তৃষ্ণার্ত রোদে নির্বিকার শিমুলের ফুলগুলো ছেয়ে যায়, লাল লাল ফুলগুলো প্রশ্নহীন; অর্থহীন প্রেমের প্রয়াসে। সেই ধুলো-বালি-ছাই যে ভাঁটা থেকে উড়ে উড়ে আসে কোনও প্রেমের ঘর বাঁধতে পারেনি তার একটিও ইট! পূর্ণিমা রাতেও একজুটি প্রেমিক প্রেমিকা বলেছিলো এক নিশ্বাসে-- 'এখানে আর এক মুহূর্ত নয়, রোমে রোমে যন্ত্রণার কীট অপদংশ হয়েছে তোমার, আমার, আমাদের ভবিতব্যে ভয়!' সেই থেকে সেই ভাঁটা অচ্ছুৎ, প্রেমাস্পদ নয়। আমাকে বলেছিলে, ফের নদীর কাছে ভালোবাসা চেয়োনা কখনও! সূপর্ণারা দূরে চলে যাবে, কিন্তু তোমাদের কষ্ট তার সুখ! আমি সূপর্ণার লিপস্টিকটা রেখে দিয়েছি স্যুভেনির করে স্মরনীয়। আমার ভালোবাসা পুড়িয়েছো তোমার সংসারের ইটের ভাঁটায়, একবারও ভাবো নি নদী কোথায় নিয়ে ঠেকাবে আমাকে, তুমি মুক্ত পৃথিবীর বহু বহু রক্তাভ অপরাজিতার গায় ঠেকেছি উদ্ভ্রান্ত আত্মা-- আর ভয় নেই নদীতে অথবা শামুকে! ২৮ শে সেপ্টেম্বর, '১২।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।