I don’t think anything ছোটকালে দেশপ্রেমের আজস্র সংজ্ঞা পড়েছি , কখনও শুনেছি মাতৃভাষার প্রেমে পড়ে অসংখ্য নাম না জানা দেশপ্রেমিক নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে দেশপ্রেমিকের খেতাব অর্জন করেছেন, আবার কখনও শুনেছি দেশের স্বাধীনতার তথা দেশের সার্বভোম রক্ষার্থে নিজেদের বুকে সেই ঝঞার মত গুলিবর্ষনে জীবন দিয়ে দেশপ্রেমিকের খেতাব অর্জন করেছে। সেই থেকে ইচ্ছে ছিল দেশের সেনাবাহিনীতে অথবা দেশের অন্য বাহিনীতে যোগ দিয়ে দেশের সেই দেশপ্রেমিকের কাতারে নাম লেখানের সুজগটা সহজ হবে । কিন্তু হয়নি সুযোগটাকে কাছে পাওয়া । কিন্তু আজ মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর লন্ডেন ভাষণ শুনে পুরাই টাস্কি খাইয়্যা গেলাম "আবুল হোসেন নাকি পদত্যাগ করে দেশপ্রেমিকের পরিচয় দিয়েছে " ।
যদি ঘুষ খেয়ে নিজের ব্যাংকের কোটা কানায় কানায় পূর্ন করে একটি পদের দায়িত্বের ইতি যদি দেশপ্রেম হয় ।
তাহলের প্রত্যক মন্ত্রী, এমপি,আমলা ও অনান্য সরকারি উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাগন দেশপ্রেমিকের খেতাবে ভুষিত হতে যাচ্ছেন । নতুন প্রজন্মকে দেশ প্রেমিক হওয়ার নতুন ধারা শিখাচ্ছেন । বাহ্ কত সহজ হয়ে গেল দেশপ্রেমিক হওয়া, নিজের মাতৃভুমির নাম কালিমাযুক্ত করে খেতাব অর্জন ।
আমারতো মনে হয় আবুলের দেশপ্রেমর জন্য তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সংবর্ধণা দেয়া উচিত । তার নামের কবিতা ও দেশপ্রেমের কাহিনী প্রাইমারীর বইয়ে ছাপা উচিত ।
বাংলাদেশের প্রত্যকটি নোটে বংগবন্ধু শেখমুজিবুর রহমানের ছবি পাশা পাশি এই নতুন লেবেল ওয়ালা দেশপ্রেমিকের ছবি ছাপা উচিত । চলুন আমরা আহবান জানাই আমাদের আবুলের নাম গিনিজ ওয়াল্ডবুকে লেখার "দুর্নীতির দায়ের অভীযুক্ত মন্ত্রীর পদত্যাগে তাকে দেশপ্রেমিকের খেতাব প্রদান" ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।