soroishwarja@yahoo.com লেখাটা পড়ুন। কাজে লাগবে। আমি কাজে লাগাতে পারিনি। তাতে কী! আপনি তো পারতেও পারেন। পড়েন।
কামিয়াব হোন। সাইকোলজি টুডে পত্রিকার একটা লেখা অবলম্বনে দিলাম। দুনিয়ার তাবড় তাবড় পেশাদারদের পরামর্শের সারাৎসার।
১. চাকুরি হারানো, কোম্পানি বন্ধ হওয়া, অবহেলিত হওয়া বা জ্বলেপুড়ে শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা নয়, তার আগেই নতুন চাকরির ধান্ধা করুন।
২. যেকোনো ব্যক্তির সঙ্গে প্রতিটি সাক্ষাৎ ও আলাপ-সালাপকে সাক্ষাৎকার হিসেবে দেখুন।
বলা তো যায় না।
৩. নিজে যা পারেন সেটার ওপর বেশি জোর দিন। যা পারেন না তার ওপর জোর দিলে নিজের দুর্বলতাই প্রকাশ পায়।
৪. পেশাগত ক্ষেত্রে অন্তত কাজ পাগল হবেন না। হলফ করে বলতে পারি এতে কোনো সুফল আসবে না।
বরং কাজের নিচে চাপা পড়ে মরবেন।
৫. কাজ ও সম্পর্কের সমন্বয় করুন। যতক্ষণ কাজ করবেন ঠিক ততক্ষণই গল্পগুজব করে কাটান। শুধু কাজ নয়, সম্পর্কটাও জরুরি।
৬. জিহ্বাটাকে সামাল দিন।
বলবেন ২০ শতাংশ, শুনবেন ৮০ শতাংশ। নীরবতার গুরু হোন।
৭. একদিনও চাকরি ছাড়া থাকবেন না। চাকরি হারালে বিনা বেতনে হলেও কোথাও কাজ করতে থাকুন। বসে থাকলেই সর্বনাশ! অনেক কিছুর সঙ্গে নিজের দতা ও আত্মবিশ্বাস হারাবেন।
৮. আপনার প্রাপ্য সম্মানটুকু যে বস আপনাকে দিতে জানে না, সে যত বড় কুতুবই হোক, বুলেটেরও আগে তাকে ছেড়ে যান। নিজের যোগ্যতা ও ব্যক্তিত্বের অমর্যাদা হতে দেবেন না।
৯. নিজের ঢোলটা কাজে নামার আগে বেশি বাজান, কারণ মানুষ এটাই পছন্দ করে। তবে কাজের সময় কাজটাই করুন। কারণ, সফল না হলে পরে আবার ঢোলটা বাজাবেন কীভাবে!
১০. গুরু ধরুন।
বিশ্বস্ত কোনো পরামর্শদাতার কথা মেনে চলুন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।