আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পেশাগত জীবনে ইংরেজি

বর্তমান প্রেক্ষাপটে যে কোনো করপোরেট অফিসে মাতৃভাষার পাশাপাশি ইংরেজি ভাষার দক্ষতাকে বিশেষ মূল্যায়ন করা হয়। এ মূল্যায়নের শুরুটা হয় চাকরি জীবনের প্রবেশদ্বার বা একটি ইন্টারভিউ বোর্ড থেকেই। ইন্টারভিউ বোর্ডে নিজেকে যথাযথভাবে উপস্থাপন করতে পারলেই চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে যাওয়া যায়। তবে ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্নকর্তার মুখোমুখি হয়ে অনেক সময় বিব্রত হতে হয় সঠিক শব্দটি খুঁজতে গিয়ে। প্রশ্নটা ইংরেজিতে হলে সে সমস্যা আরও প্রকট হয়ে উঠতে পারে।

পেটাতে আমরা ভালোই পারি, কিন্তু অধিকাংশ সময়ই সুর-তাল- ছন্দের ধার ধারি না। আমরা ঢোলের কথা বলছি... এবং সেটা নিজেদের ঢোল! ইংরেজির ক্ষেত্রে অবশ্য বাদ্যযন্ত্রটা ঃৎঁসঢ়বঃ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে ঢোল না বাজিয়ে 'ডব নষড় িড়ঁৎ ড়হি ঃৎঁসঢ়বঃং'! বাদ্যযন্ত্র সে যাই হোক, বাজাতে হলে একটু নিয়ম মেনে বাজানোই ভালো। এক-একটা সময় আসে, যখন আমাদের কাছে নিজেদের ঢোল পেটানোর সুযোগটি এগিয়ে দেওয়া হয়। কালটা যে-কোনো সময়, স্থান হচ্ছে একটি ঘর।

পাত্র হচ্ছে আমি এবং টেবিলের উল্টোদিকে বসে থাকা এক বা একাধিক ব্যক্তি। ঠিক ধরেছেন 'ওঃ রং ধহ রহঃবৎারব'ি! ইন্টারভিউতে একটি প্রশ্নকে প্রায় ধ্রুবতারা হিসেবে ধরা যেতে পারে। মানে, এই প্রশ্নটির সম্মুখীন হতে হয় সব চাকরি প্রার্থীকেই। প্রশ্নটি হলো 'ঞবষষ সব/ঁং ংড়সবঃযরহম ধনড়ঁঃ ুড়ঁৎংবষভ'... আসলে প্রশ্নটা শুনতে যতটা সহজ, বাস্তবে ততটাই কঠিন ও চাপের। উত্তর দেওয়ার তিনটি রাস্তা_ সহজ, মাঝারি, কঠিন।

যেটায় যে স্বাচ্ছন্দ্য এবং যেখানে যা প্রয়োজন, সেভাবেই এর উত্তরটা দেওয়া জরুরি। ডযধঃ ঃড় ংধু ড়ৎ যিধঃ হড়ঃ ঃড় ংধু রং ঃযব য়ঁবংঃরড়হ. অর্থাৎ, কী বলতে হবে বা কী বলা যাবে না, সেটাই মুখ্য বিষয়। নিয়মমতে, 'সহজ' পথে থাকলে স্পষ্ট বলে দেয়া যায়, 'ঝরৎ, সু হধসব রং...' অহফ ঃযবহ বি রিষষ মড় রহঃড় ড়ঁৎ ধপধফবসরপ ফবঃধরষং, 'ও পড়সঢ়ষবঃবফ সু মৎধফঁধঃরড়হ ভড়ৎস...'। এরপরই সহজ রাস্তাটা সহজ না হয়ে মাঝারি হয়ে কঠিন দিকে যায়। একটা উদাহরণের মাধ্যমে বিষয়টা স্পষ্ট করে বলা যায়।

চাকরির ইন্টারভিউয়ের ক্ষেত্রে আমাদের চাকরি জীবনের আকাঙ্ক্ষা এবং বাস্তব মনছবিটা স্পষ্ট করে তুলে ধরতে হয়। অর্থাৎ, ডব ংযড়ঁষফ ভড়পঁং ড়হ ড়ঁৎ ঢ়ৎড়ভবংংরড়হধষ ধংঢ়রৎধঃরড়হং। মাঝারি রাস্তা নিলে, নিজের স্কুল-কলেজের কথা শেষ করেই পেশাদার লক্ষ্যে চলে আসতে হয়। মাঝারি রাস্তার উপযোগী লাইন হলো, 'ও যধাব ধষধিুং ধিহঃবফ ঃড় ংবব সুংবষভ বিষষ বংঃধনষরংযবফ ধহফ ফড়রহম লঁংঃরপব ঃড় ঃযব ভধরঃয ঃযব ড়ৎমধহরংধঃরড়হ যধং ড়হ সব' অথবা 'ও ধস ংরহপবৎব ধহফ ও রিষষ নবধৎ যিধঃবাবৎ ৎবংঢ়ড়হংরনরষরঃু ঃযব ড়ৎমধহরংধঃরড়হ বহঃৎঁংঃং সব রিঃয' অথবা 'ও ধস রিষষরহম ঃড় ড়িৎশ যধৎফ ঃড় মবঃ ঃযব লড়ন ফড়হব'। মোটকথা আমার গুণ কী-কী, সেটা স্কুল-কলেজের নামের পরই আসা উচিত।

কিন্তু এটা একটু ডিফেন্সিভ অ্যাপ্রোচ বা রক্ষণাত্দক উপায়! সামান্য কঠিন রাস্তায় হাঁটলে বলা যেতে পারে, 'ঝরৎ ও শহড় িও যধাব ঃযব ধনরষরঃু ঃড় ৎবধপয ঃযব ঃড়ঢ়, ও লঁংঃ হববফ ধহ ড়ঢ়বহরহম' অথবা 'ও বহারংধমব ধ নৎরমযঃবৎ ভঁঃঁৎব ভড়ৎ ঃযব ড়ৎমধহরংধঃরড়হ ধহফ সুংবষভ ধিরঃরহম ঃড় সধশব রঃ ধ ৎবধষরঃু'। প্রশ্নকর্তা যদি আমাকে নিজের দুর্বলতা জিজ্ঞাসা করেন, তখন নিজের একটা প্লাসপয়েন্ট বা শক্তির দিকই দুর্বলতার আকার দিতে পারে। যেমন, 'ও ধস াবৎু ঢ়ধৎঃরপঁষধৎ ধনড়ঁঃ বাবৎুঃযরহম' বা 'ও ধস ঃড়ড় সঁপয ড়ভ ধ ঢ়বৎভবপঃরড়হরংঃ'। সবকিছুতেই ব্যালান্স চাই। শুধু সহজ, মাঝারি বা কঠিন রাস্তা অাঁকড়ে ধরে বসে থাকলে চলবে না।

রাস্তাটা যখন সহজ থেকে মাঝারি হয়ে কঠিনের দিকে যাবে, ঞযবহ ধহফ ড়হষু ঃযবহ রঃ সধু ুরবষফ ঢ়ড়ংরঃরাব ৎবংঁষঃ। যেমন নিজের স্কুল-কলেজ এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা অল্পকথায় শেষ করেই, যদি নিজের পেশাদার প্লাসপয়েন্ট ছুঁয়ে এক্কেবারে কঠিন রাস্তায় হেঁটে সামান্য আক্রমণাত্মক টোনে বলি, 'ও ধস াবৎু পড়হভরফবহঃ ড়ভ মধরহরহম ুড়ঁৎ ধঢ়ঢ়ৎড়াধষ... ব্যাপারটার প্যাকেজিং আরও ভালো হয়। মন জয় করা যাবে টেবিলের ওপারে বসা ইন্টারভিউ বোর্ডের কর্মকর্তাদের। কারণ ব্যাটে-বলে সঠিকভাবে মেলাতে পারলেই গলায় পরা যাবে সাফল্যের বরমাল্য। হওয়া যাবে সফল।

 

 

 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.