পেশাগত দুর্ঘটনা ও সহিংসতায় গত এক যুগে প্রাণহানি বেড়েছে তিন গুণ। ২০০০ সালে পেশাগত দুর্ঘটনা ও সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা ছিল ৩০১। ২০১২ সালে এসে তা দাঁড়িয়েছে ৯০৩। অর্থাত্, এক যুগে সংখ্যাটি বেড়েছে তিন গুণ।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
আজ শনিবার রাজধানীতে বিলসের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। জাতীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে গত ১২ বছরে এ ফল পাওয়া গেছে।
কাল ২৮ এপ্রিল পেশাগত দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত শ্রমিকদের স্মরণে বিশ্ব নিরাপদ কর্মস্থল দিবস পালিত হবে। দিবসটি সামনে রেখে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘পেশাগত রোগ প্রতিরোধ’।
তবে সাভারে ভবনধসে তিন শতাধিক শ্রমিক নিহত ও হাজার হাজার শ্রমিক আহত হওয়ায় নিরাপদ কর্মস্থলের বিষয়টি প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বাংলাদেশে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান বিলসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব জাফরুল হাসান।
এতে বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের মহাসচিব ওয়াজেদুল ইসলাম খান, আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠন ইন্ডাস্ট্রি অলের মহাসচিব রায় রমেশ চন্দ্র, বিলসের ভাইস চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ভূঁইয়া, সহকারী নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মেদ সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকনেতারা পোশাকশিল্পের মালিকদের মনস্তাত্ত্বিক সংস্কৃতির পরিবর্তন ও নীতিনির্ধারকদের টনক নড়ার ওপর গুরুত্ব দেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।