কবঠ দুনিয়ার যত পচা, মিছা, বাসী, রদ্দী ও গুজব আছে তার সবটাই উৎপাদিত হয় জামাতবিএনপির উর্বর মস্তিষ্কে। সাড়া দেশের মানুষ জাইনা ফালাইল শেখ হাসিনার একমাত্র পোলার ছাড়াছাড়ি হ্ইয়া গেছে। কোন না কোন এক বাঙ্গালী শিল্পপতির মাইয়ারে নাকি আবর ঐ জয় লম্পটটায় সাদি করছে। মাগার যাগো ছাড়াছাড়ি হইছে শুধু হেরাই টেরটা পর্যন্ত পাইলো না। এইডা কেমন ছাড়াছাড়ি।
হেইডাই তো বুঝলাম না। জয়ের মথন এমন লম্পট বলে দুন্নিয়াতে আর একখানও নাই। তাই তার ইহুদি বউ তারে নাকি হাফপ্যান্ট পিন্দাইয়া যুক্তরাষ্টেরতে খেদাইয়া দিছে। বেজির রহম বাস্তুহারা হইয়া জয় বলে ব্যাক টু দি প্যাভেলিয়ন। বিএনপি জামাতের মামদাগুলি এই খানেও মিথ্যাচার করতে ছাড়ে নাই।
জয় বিয়া করল খৃষ্টান মাইয়া, বিয়া হইতে না হইতেই হইয়া গেল ইহুদি। এই দিকে ওগো গিনি ইহুদি বিয়া করলেই হেইগিনি লগে লগে মুছলমান হইয়া যায়। এইডারে কয় জামাতবিএনপি তরিকার গুন।
বাঙ্গালী মুছলমান গুলির সুন্নতেখাৎনা মনে হয় ঠিক মথন করান হয় নাই তাই হুদাই হাসিনার গন্ধ খুজনের কাম গুলিও হেরা ঠিক ঈমানদারীর সাথে করতে পারতাছে না, জামাতবিএনপির মামদা গুলান। ফেসবুকে দেখলাম শিবিরের কোন এক নেতারে বলে দুই বোইনে ধইরা মুছলমানি করাইয়া দিছে।
দেশটা যে হালায় কোনহানে যাইতাছে আল্লাই জানে। মাইয়লোক হইল গিয়া তেতুলের মথোন হেরা যদি হাজামের কাম শুরু কইরা দেয় তো পুরুষ মানুষের মানস্ম্মান আর থাকে নাকি। পুরুষগিনির যোগ্যতা কমতে কমতে কই গিয়া যে ঠেকতাছে, সেইটা যদি পুরুষ গুলি একটু বুঝতে পারতো তাইলে অন্তত জাতীর একটু উপকার হইত। পুরুষগো হুস যাওনের দোষ গিয়া পরতাছে গিয়া ঐ বুইড়া বান্দর আল্লামা শফীর উরফে। ওই নাকি আকথা কুকথা কইয়া এমন তাবর তাবর শিবির গুলির লালা ঝরনের মাত্রাটা বাড়াইয়া দিছে।
আল্লামা শফি, ছাইদী, প্রাক্তন হুইপ ফারুক মাদ্রাসার বেবাক পায়ুপথের যোদ্ধারা জামাতবিএনপির যৌনশক্তির ধারক ও বাহক। তারিক যখন দুন্নিয়ার পাক পচা মাল, জয় তখন কেমতে ভালা অ’হে। মায়ে প্রধানমন্ত্রী হইলেই পোলা ভালা হইব এইটা কোন বইএ লেখা আছে। বেজিও তো র্পধানমন্ত্রী আছিল হেকি তারিকরে মানুষ বানাইবার পারছিল, পারে নাইক্কা। আকাম কুকাম কইরা মাজা ভাইঙ্গা গিয়া লন্ডনে পইড়া পইড়া গুটি করতাছে।
দেহেন হেগো কপাল, জয় কি আকামটাই না কইরা বসলো। কথা নাই বার্তা নাই গত ১৬ জুলাই স্ত্রী ক্রিস্টিন ওভারমায়ার ও মেয়ে সোফিকে লইয়া সজীব ওয়াজেদ জয় দেশে আইছে। ওখন এই মামদাগিনি কি কইব। হেরা বহুত লজ্জায় পরছে। যে কয়দিন জয় দেশে থাকে হেই কয়দিন চুপচাপ থাকলেই চলবো, কইছে চুদুরবুদুর মাহামুদুর রহমান।
জয় গেলেগা আবার শুরু করলেই চলব। এই দেশের মানুষগুলি সব অমানুষ আর মুসলমান হেরা কোন জিনিস না দেইখা বিশ্বাস করে না। জয়রে আবার না দেখলেই বিশ্বাস করতে শুরু করবো। বাঙ্গালী ঐরহম জাতী যারা আল্লারে না দেইখাই বিশ্বাস করে। নামাজ পড়ে, ঘুষ খায়, জেনা করে, মাইয়া লোক পাইলেই তেতুলের মথন চাটে।
কুনু দোষ অহে না। দোষ অহে মুছুলমানগো আকাম কুকাম গুলি লইয়া প্রশ্ন উঠাইলে। আরব্য উপন্যাস তো আরবী সাহিত্যের অংশ পইড়া দেখ কি পাইবা কিচ্ছু না হুদাই নারী চরিত্রের নষ্টামী। নারী নষ্ট হয় কেম্বে হেইডা জাননের কুনু দরকার নাই নারী নষ্টামি করে হেইডা জানলেই চলব। এইতো মুছুলমানগো চরিত্রের অবস্থা এরতে জামাতবিএনপির মামদাগিনি বাইরাইব কেমনে।
দোষ যদি গোড়ায় থাকে তো আগায় ঔষধ লাগাইয়া কি ফল হইব কন।
জয় আবার কয় হের কাছে নাকি তথ্য আছে আম্বারা নাকি আবার ক্ষমতায় আইব। পাগল আর কারে কয়। লাখ লাখ হেফাজতি মাইরা সিটি র্নিবাচনে কুল্লে খালাশ হইছে। গোলাম আযমের ফাসি দিতে না পাইরা হাত কামরাইতাছে।
আলেম ওলেমাগো লগে বাহাত্রামি আল্লায় কখনো সহ্য করে না। কত্তোবড় দর্জ্জাল হইলে জেলে ভিতরে বইয়া এই নব্বই বৎসর বয়সেও হাসিনারে কাচকলা দেখাইয়া নব্বই বছরের কারা ভোগের জীবন বাইছা লইল গোলমের বেটা গোলাম আযম। বিএনপি ক্ষমতায় আইলেই যাতে পগার পার হইয়া যাইতে পারে। দেশের উন্নতি করলেই ক্ষমতায় যাওন যায় না। ধর্মকর্মও কিছু করন লাগে।
উড়াল সড়ক দিয়া দেশ ভইরা ফালাইলেই ক্ষমতায় ফিরন যায় না। তারেকের মথন চুরি চোট্টামিরও দরকার হয়। তারেক দেশে ফিরলেই আম্বাগো নৌকার পাল ছিরা পড়ব তারিক ঝরে তখন বুঝবা তারেক ঝর কারে কয়। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।