এ লড়াইয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আমার যুদ্ধাপরাধ
আবু হাসান শাহরিয়ারকে নিয়ে টুকুর লেখাটা পড়ছিলাম।
তারিক টুকু। যার সঙ্গে পরিচয় দশক পুরোনো হতে চলেছে। কোমলগান্ধার নামে একটা স্মার্ট ছোট কাগজ করতো চাঁদপুর থেকে।
প্রচণ্ড চিন্তাশীল কাগজ।
পরিচ্ছন্ন। ৮০ গ্রাম অফসেটে পিনআপ ২ ফর্মার কাগজ। সম্ভবত। এরকমই একটা চেহারা।
সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত সবার নামের আগে শ্রী।
একটু বিশ্রীই লাগছিল দেখতে। যাই হোক। সন্দেহ ছিল, এ বুঝি ভারতীয় `র'-এর আগ্রাসন, নতুবা নতুন কোনো বহুজাতিক এজেন্ডা। যা হোক, কবিতাকে ওরা নতুন করে ভাবছে, তাই মিশলাম ওদের সঙ্গে।
তারিক টুকুর কণ্ঠে তখন প্রতিষ্ঠানবিরোধিতার ফুলঝুড়ি।
আজকের টুকু অনেক বেশি পরিণত। তবে সঙ্গে অধপতনও কম নয়। বিকৃতি আমারও হয়েছে। টুকুরটা চোখে পড়ার মতো। কবিতা হোক আর গদ্যই হোক, যে কোনো কিছু বেঁচেই প্রতিষ্ঠানে ঘেঁষতে চাইছে এক কালের দারুণ অপ্রাতিষ্ঠানিক।
নিঃসন্দেহে এটা ইতিহাস।
আবু হাসান শাহরিয়ারের কাছে ঘেঁষতে না পেরেই শাহরিয়ার-নিন্দায় মত্ত হয়ে উঠেছে টুকু-- এ অভিযোগও কিন্তু উড়িয়ে দেয়া যায় না।
ব্লগেই ক্যারিয়ার গড়তে আর কতোটা নিচে নামা যায়
যখন টুকুর এক পোস্টে ফারহান দাউদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে লেখক বলেছেন
২৪ শে অক্টোবর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৬
লেখক বলেছেন: আমরা সেখানে টিকবো নাকি টিকবো না,এইটা নিয়া অন্যদের গা চুলকানোর কষ্ট না করলেও চলবে।
আরিলের ভদ্রতা আর প্রফেশনালিজম থাইকা আমরা কিসু শিখি নাই এখনো এইটাই আফসোস।
একমত।
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।