সত্য প্রকাশে সংকোচহীন
শিক্ষার্থীরা কি বলেন ? ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী নাজনীন নাহার বলেন,‘ নাটক দ্বারা একটি সমাজ ও দেশের আমূল পরিবর্তন সম্ভব। ’ প্রদর্শনীর নাটকগুলো ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে শিক্ষার্থীদের মাঝে। ‘জননী ও জন্মভুমিশ্চ’ নাটকটি দেখে মনে হয়েছে, ১৯৭১ এ বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও নির্যাতিত নারীরা আজও সমাজে অবহেলিত, ঘৃণার পাত্র। অথচ স্বাধীনতা বিরোধীরা রাজনৈতিক খোলসের আবরণে আজও সমাজে প্রতিষ্ঠিত, নীতি-নির্ধারকের আসনে অধিষ্ঠিত! দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যহত থাকলেও স্বাধীতা যুদ্ধে নির্যাতিত নারীদের প্রতি এ সমাজের মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি এতটুকু! একটু উত্তেজিত হয়ে পড়েন খালেদা জিয়া হলের আবাসিক ছাত্রী রাখি সুলতানা।
জলসিঁড়ি বাঙালীর ঐতিহ্যকে ধারণ করে সুস্থ্য সংস্কৃতির চর্চা করে।
নিজেরাই নাটক লিখেন, পরিচালনা করেন। এবারের মেলায় মৃদুল মাহমুদের পাশাপাশি তরূণ নাট্যকার অপূর্ব পাল অর্কও রচনা ও নির্দেশনা করেছেন দুটি নাটক ‘জন্মান্তর’ ও ‘জাতিশ্বর’। অনূকুল পরিবেশ পেলে এ শিক্ষার্থীরাই হয়ে ওঠবে আগামী দিনের নাট্যকার। সাংস্কৃতিক রাজধানী খ্যাত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ হয়ে ওঠবে আরো সংস্কৃতি বান্ধব। এমনটা প্রত্যাশা সবার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।