সরকারের উচিৎ পরিবেশ রক্ষার দিকে বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের বিলাসিতা কমিয়ে কাটছাট করে প্রকল্পটিকে দ্রুত বাস্তবায়ন করা।
যেমন,
প্রস্তাবিত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের জন্য প্রয়জন ১০,০০০ একর। এটিকে ৮,০০০ একর এর মোধ্যে সম্পন্য করা এবং নতুন আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্পন্য শহর নির্মানে ১৫,০০০ একর এর পরিবর্তে ২,০০০ একরের মোধ্যে সম্পন্য করে জমি অধিগ্রহনের ফলে বসবাসরত ক্ষতিগ্রস্তদের অগ্রাধিকার দিয়ে ৩,৫,১০কাঠার প্লট ন্যায্য মুল্যে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে বিক্রির মাধ্যমে পুনর্বাসন করা।
ঢাকা শহরের জ্যাম কমাতে বাংলাদেশের উন্নয়নের সার্থে বিশেষকরে দক্ষিনবঙ্গ সহ মুন্সিগন্জ এলাকার উন্নয়নের সার্থে পদ্মাসেতু সংলগ্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর মুন্সিগন্জেই হওয়া উচিৎ...........
বিরোধী দলের কাছে অনুরোধ জানাবো দয়াকরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নিয়ে রাজনিতী করবেননা...........
এলাকার উন্নয়নের সার্থে বড়কিছু পেতেহলে আমাদের সামান্যকিছু ছাড় দেওয়া উচিৎ...
তাছাড়া
মুন্সিগন্জের এই বিলের বেশির ভাগ জমি পরিত্যক্ত।
বছরে আট মাস পানি থাকে খুববেশী কাজে লাগেনা...
এছাড়া গভির সমুদ্র বন্দর,ট্রানজিট সুবিধা ও পর্যাটন সহ দেশের বর্তমান শিল্প বিপ্লব ধরে রাখতে আগামী ৫-৭ বছরের মোধ্যে আমাদের আরো আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের খুবই প্রয়জন হবে।
দল মত বুঝিনা এলাকার সার্থে পদ্মাসেতু সহ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দ্রুত বাস্তবায়ন চাই.. চাই.. চাই.........
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।