আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি! গ্রাম্য একটা প্রবাদ আছে '' একেতো নাচুনে বুড়ী তার উপর ঢোলের বাড়ী''
তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। এই যেমন কিছু দিন আগে রোহিঙ্গাদের নিয়ে কি সোরগোল,দেশের গৃহ যুদ্ধকে দুই দেশের যুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করে। আর এখন পদ্মা সেতু বাঙ্গালীদের কথা বলার কিছু বলার একটা টপিক পেলেই হল। আমার মনে হয় জাতি হিসেবে এখন পজিটিভ চিন্তা ভাবনা বাদ দিয়ে আগে নেগেটিভ চিন্তা ভাবনা বেশি করি,আমাদের গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাসের কথা ভুলে গেছি। এই বাঙ্গালী জাতি একাত্ত হয়ে মায়ের ভাষা বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠা ও এই দেশ স্বাধীন করেছিল।
তাহলে কেন আমরা এখন সবসময় নেগেটিভ চিন্তা করব। আসল কথায় ফিরে আসি পদ্মা সেতু বাংলাদেশের জনগন যখন প্রত্যক্ষভাবে একটা সুবিশাল কাজে অংশ গ্রহণের সুযোগ এসেছে সেখানে একেক জন একেক রকম কথা বলে দেশের জনগনের একাত্ততা নষ্ট করার প্রচেষ্টা চলছে কেন?দূর্নীতি......... যেখানে ১৫ কোটি মানুষের অর্থায়নের কথা আসছে সেখানে দূর্নীতি পালাবার পথ খুঁজে পাবেনা। এতোগুলো মানুষের চোখকে ফাঁকি দিয়ে দূর্নীতি করার সুযোগ আছে কি এটা আমার বোধগম্য নয়!বাংলাদেশের পেক্ষাপটে একই দল দুইবার সরকার গঠন করেনি আর সম্ভাবনাও ক্ষীণ,এই সরকার আছে আর কতদিন এই ধরুন ১ বছর। আর এই এক বছরের মধ্যে সেতু করা কি সম্ভব? দেশের জনগনকে নিয়ে কাজটা শুরুতো হোক বাংলাদেশের পেক্ষাপটে বিএনপি তো আসছে তারা কাজের গতিশীলতা আনুক,আজকে না হয় এই সরকারের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ঝামেলা আছে পরবর্তী সরকার এসে সেই ঝামেলা মিটমাট করুক। সবার সঙ্গে আর এক রকম সম্পর্ক থাকে না।
না আপনারা বলেন এই সরকার পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শুরু করা বন্ধ রাখুক? যেমন, ড. আকবর আলী খান মনে করেন, সরকারের কোন পদক্ষেপ ছাড়াই বিশ্বব্যাংকের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার সম্ভাবনা খুবই কম৷ (13.07.2012) আর সরকারে পদক্ষেপ হল...... আজকেই ড. ইউনুস সাহেবকে গ্রামীণ ব্যাংকে ফিরিয়ে আনা হোক কালকে বিশ্বব্যাংক দূর্নীতির অভিযোগ তুলে নিয়ে ঋণ মঞ্জুর করবে। কারণ আমেরিকার কাছে দেশ জনগনের তুলনায় ব্যক্তি বড় যদি সেই ব্যক্তি ওদের .......থাক আর নাই বললাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।