আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রতারণা

সময় গেলে সাধন হবে না...

চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতি মাসে ভালো অঙ্কের আয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা করা হচ্ছে জনসাধারণের সাথে। ক্ষেত্র বিশেষে বিজ্ঞাপন দাতারা নিজেদের অর্থ ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রচার করছে। রাজধানীতে চলাচলকারী অধিকাংশ বাসের জানালাজুড়ে সাটা এসব বিজ্ঞাপন দেখে প্রলুব্ধ হয়ে জনসাধারণ প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। এ ধরণের প্রতারণার ক্ষেত্রে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অপেক্ষাকৃত নবীন শিক্ষার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। বিজ্ঞাপনগুলোতে অফিস কার্যক্রমে খন্ডকালীন/পূর্ণকালীন কাজের বিনিময়ে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা উপার্জনের সুযোগ, খন্ডকালীন সপ্তাহে তিনদিন তিন ঘন্টা করে কাজের সুযোগ, সরাকারী নিয়ম অনুযায়ী পূর্ণকালীন ৮ ঘন্টা কাজ সহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়।

ঠিকানা হিসেবে থাকে শুধু একটি বা দু’টি মুঠোফোনের নম্বর। কিছু বাড়ির নামী-দামী শপিং মল’র নাম উল্লেখ থাকলেও কোন বিজ্ঞাপনে দোকান, রাস্তা বা বাড়ির ঠিকানা থাকে না। বিপুল সুযোগের সন্ধান পেয়ে শিক্ষার্থীরা এসব মুঠোফোনের নম্বরে যোগাযোগ করলে নির্দিষ্ট স্থানে যাওয়ার কথা বলা হয়। নির্ধারিত স্থানে গিয়ে ফোন করা হলে নাম সর্বস্ব অফিসে নিয়ে মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) এর সাথে জড়িত করা হয়। অনেক সময় এসব স্থানে গিয়ে ছিনতাইয়ের শিকার হন চাকরি প্রার্থীরা।

ক্ষেত্র বিশেষে মোটা অঙ্কের নিবন্ধন ফি বা জামানত নেওয়ার করার পর বলা হয় পরবর্তী সুযোগে চাকরি প্রার্থীকে ডাকা হবে। তবে বলাই বাহুল্য ‘পরবর্তী সুযোগ’ আর আসে না এবং অস্থায়ী এ সব অফিস পাততাড়ি গুটিয়ে চলে যাওয়ায় জামানতের টাকাও তোলা সম্ভব হয় না। ফলে শিক্ষাব্যায় মেটানোর অর্থ খুইয়ে শিক্ষার্থীরা নিদারুণ অসুবিধার সম্মুখীন হন। শিক্ষার্থী পরিচয়ে এ বিজ্ঞাপনে প্রদত্ত কয়েকটি মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগ করে অফিসের ঠিকানা পাওয়া যায়নি। ঠিকানা চাইলে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, কাওরান বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে পুনরায় ফোনে যোগাযোগ করতে বলা হয়।

পরবর্তীতে একই নম্বরে ফোন করে সাংবাদিক পরিচয় দেওয়া হলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। ### ১৮২৮ ঘন্টা। চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রতি মাসে ভালো অঙ্কের আয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা করা হচ্ছে জনসাধারণের সাথে। ক্ষেত্র বিশেষে বিজ্ঞাপন দাতারা নিজেদের অর্থ ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয় সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রচার করছে। রাজধানীতে চলাচলকারী অধিকাংশ বাসের জানালাজুড়ে সাটা এসব বিজ্ঞাপন দেখে প্রলুব্ধ হয়ে জনসাধারণ প্রতারণার শিকার হচ্ছেন।

এ ধরণের প্রতারণার ক্ষেত্রে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অপেক্ষাকৃত নবীন শিক্ষার্থীদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। বিজ্ঞাপনগুলোতে অফিস কার্যক্রমে খন্ডকালীন/পূর্ণকালীন কাজের বিনিময়ে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা উপার্জনের সুযোগ, খন্ডকালীন সপ্তাহে তিনদিন তিন ঘন্টা করে কাজের সুযোগ, সরাকারী নিয়ম অনুযায়ী পূর্ণকালীন ৮ ঘন্টা কাজ সহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। ঠিকানা হিসেবে থাকে শুধু একটি বা দু’টি মুঠোফোনের নম্বর। কিছু বাড়ির নামী-দামী শপিং মল’র নাম উল্লেখ থাকলেও কোন বিজ্ঞাপনে দোকান, রাস্তা বা বাড়ির ঠিকানা থাকে না। বিপুল সুযোগের সন্ধান পেয়ে শিক্ষার্থীরা এসব মুঠোফোনের নম্বরে যোগাযোগ করলে নির্দিষ্ট স্থানে যাওয়ার কথা বলা হয়।

নির্ধারিত স্থানে গিয়ে ফোন করা হলে নাম সর্বস্ব অফিসে নিয়ে মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) এর সাথে জড়িত করা হয়। অনেক সময় এসব স্থানে গিয়ে ছিনতাইয়ের শিকার হন চাকরি প্রার্থীরা। ক্ষেত্র বিশেষে মোটা অঙ্কের নিবন্ধন ফি বা জামানত নেওয়ার করার পর বলা হয় পরবর্তী সুযোগে চাকরি প্রার্থীকে ডাকা হবে। তবে বলাই বাহুল্য ‘পরবর্তী সুযোগ’ আর আসে না এবং অস্থায়ী এ সব অফিস পাততাড়ি গুটিয়ে চলে যাওয়ায় জামানতের টাকাও তোলা সম্ভব হয় না। ফলে শিক্ষাব্যায় মেটানোর অর্থ খুইয়ে শিক্ষার্থীরা নিদারুণ অসুবিধার সম্মুখীন হন।

শিক্ষার্থী পরিচয়ে এ বিজ্ঞাপনে প্রদত্ত কয়েকটি মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগ করে অফিসের ঠিকানা পাওয়া যায়নি। ঠিকানা চাইলে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল, সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, কাওরান বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে পুনরায় ফোনে যোগাযোগ করতে বলা হয়। পরবর্তীতে একই নম্বরে ফোন করে সাংবাদিক পরিচয় দেওয়া হলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। ### ১৮২৮ ঘন্টা।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।