তিনি বলেছেন, “তদন্ত কমিশন গঠন করা হবে এবং যারা হেফাজতের নৈরাজ্যকে বেগবান করতে আন্দোলন করেছিলো, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।”
মতিঝিল থেকে হেফাজতকর্মীদের তুলতে অভিযান নিয়ে বিএনপির বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবির মধ্যেই রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রতিবাদ সভায় প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।
হেফাজতকর্মীদের তাণ্ডবের মধ্যে বায়তুল মোকাররমের ফটকে কোরআন পোড়ানোর প্রতিবাদে ‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ ওই সভা ডাকে।
তাজুল বলেন, “হেফাজতের নেপথ্যে যারা ছিলো, তাদের খুঁজে বের করতে অবশ্যই একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠন করা প্রয়োজন।”
সভায় আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম হেফাজতকে জামায়াত-বিএনপির ‘নতুন সংষ্করণ’ আখ্যায়িত করে বলেন, যখন থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়েছে, তখন থেকেই একটি চিহ্নিত শক্তি দেশে সন্ত্রাস, নাশকতা সৃষ্টি করছে।
“কিন্তু এসব করে কোনো লাভ হবে না, বাংলার জনগণ তা মেনে নেবে না।”
সভায় আরো বক্তব্য রাখেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’র সভাপতি হুমায়ুন কবির, সহসভাপতি এমদাদুল হক, আমিরুল ইসলাম রিপন, যুগ্ম সম্পাদক শফিকুল বাহার মজুমদার প্রমুখ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।