ভাগ্নের প্রতিভার কথা বলে শেষ করা যাবে না। ডিজনী চ্যানেলে আর্ট অ্যাটাক আর ব্যাকইয়ার্ড সায়েন্স দেখে দেখে তার সাথে নিজের সৃষ্টিশীলতা যোগ করে অনেক কিছু তৈরী করে সে। এখানে তার কিছু নমুনা দিলাম।
১. ভাগ্নের বানানো একটা শো-পিস। কাঁচের গ্লাসে রঙীন পাথর (এ্যাকুইরিয়ামে ব্যবহারের জন্য) নিয়ে তাতে একটা শুকনো ডাল বসিয়ে দিয়েছে।
ডাল-পালাগুলো পোস্টার কালার দিয়ে রঙ করে নিতে ভুলেনি।
২. রঙীন ক্লে দিয়ে বিভিন্ন রকম জিনিস বানাতে ভাগ্নে ওস্তাদ। ওর বানানো একটা ক্রিম কেক, মোমবাতি সহ।
৩. ক্লের সাথে নানারকম ছাঁচ পাওয়া যায়। ছাঁচে বসিয়েও নানান রকম রঙ্গিলা জিনিস বানায় ভাগ্নে।
৪. ভাগ্নে ক্লে দিয়ে নিজের বানানো ব্রেসলেট পরে আছে। পাশে নানা রঙের ক্লে।
৫. ডাইনী বুড়ির ঝাড়ু আর কি কি জানি বানিয়েছে।
৬. এইটা কী জিনিস জানি না।
৭. ভাগ্নে চকলেট কেক বানাতে ব্যস্ত।
৮. চকলেট কেক বানানো শেষ, এখন পরিবেশন।
৯. অনেক হল ভাস্কর্য, এবার চিত্রশিল্প। ক্রেয়নে আঁকা এই ছবিটার নাম ভাগ্নে দিয়েছে কনফিউজিং আর্ট।
১০. পোস্টার কালারে অ্যাবস্ট্রাক্ট আর্ট।
১১. ক্রেয়নে অ্যাবস্ট্রাক্ট আর্ট।
১২. ভাগ্নে সবার জন্মদিনে নিজে হাতে কার্ড বানিয়ে উপহার দেয়। এটা আমার গত জন্মদিনে দেয়া ভাগ্নের কার্ড।
১৩. কার্ডের ভেতরের অংশ।
১৪. সবশেষে পাঁচ বছর বয়সে ভাগ্নের আঁকা প্রথম ছবি। বলতে পারেন জিনিসটা কী?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।