জেলখানাতে যাওয়া প্রত্যেক বালেগ নর-নারীর জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয়।
হে আল্লাহ!! দেশে একি শুরু হলো। মান-ইজ্জত নিয়ে এখানে আর বসবাস করা যাবেনা? ছারিদিকে শুধু ছাত্রী পিটানো হচ্ছে। কোথাও অনৈতিক কাজে রাজি না হওয়ায় আবার কোথাও প্রেমে সাড়া না দেবার জন্য। একটু আগে এক ব্লগারের পোস্টে দেখলাম জবিতে কোন এক বিবাহিত মেয়েকে অনৈতিক কাজে রাজি করাতে না পেরে থাপ্পড় মেরেছে আরেক লীগ ক্যাডার।

ঠিকই একই ধরনের ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে কাওসার নামে এক লীগ ক্যাডার রিকসা থেকে জোর করে নামিয়ে এক ছাত্রীকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে। ওই ছাত্রী চিৎকার শুরু করলে কাওসার আরো ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে উপর্যুপরি লাথি ও কিল-ঘুষি মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। এ সময় কাওসারের সহযোগী ছাত্রলীগকর্মীরা হাত তালি দিয়ে উল্লাস প্রকাশ করে। পরে হলের গার্ডরা এসে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে। কি বিকৃত রুচি।

এখন কি মেয়েরা লীগ ক্যাডারদের ভয়ে ভার্সিটি যাওয়া ছেড়ে দিবে? নাকি তাদের কথায় রাজি হয়ে মানিকের মতো ঐ কুলাঙ্গারগুলোকে সেঞ্চুরী করার সুযোগ দান করবে আমাদের বোনেরা? নাকি আমরা যারা সচেতন আছি, তারা এই বদমাশগুলার গোপনাঙ্গ কর্তন করে চিরজীবনের জন্য তাদের খায়েশ মিটিয়ে দিবো? সুত্র এবং বিস্তারিত- Click This Link
 
।