কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
প্রায় বাধ্য হয়েই আমি আমার বাসায় একটি ওজন মাপার যন্ত্র ব্যাবহার করছি। বছরখানেক ধরে। ওজনে কম দেয় না এমন ব্যাবসায়ী খোঁজে পাওয়া যায় না। তা এলাকা বেধে কম বেশী। ওজনে কম দেয়া অবশম্ভাবী।
খুচরা ব্যাবসায়ীদের জন্যে একরকম পণ্য সম্ভার, ডিপার্টমেন্টাল বা ওয়ানষ্টপ বড় মাল্টিপোল খুচরা ব্যাবসায়ীদের জন্যে একধরনের পণসম্ভার। যেখানে বিক্রিকম সেখানে ওজনের তারতম্য তত বেশী। বেকারত্বের অভিশাপ নিয়ে হাজার তরুন যুবক ক্ষুদ্র পুজির দোকান ব্যাবসা খুলে বসে আছে। তার সাথে ব্যাবসা করছে ব্র্যাক ,গ্রামীণ ব্যাংকের মতো ক্ষুদ্র ঋণ বিতরন কারী সংস্থা । অতিরিক্ত ঋণের দায় এড়াতে অনেকে ওজনে কম দিচ্ছে।
নৈতিকতার চরম অবক্ষয় , এই অবক্ষয় রোধে সরকার বা প্রশাসন নির্বিকার। তাদের যেন কোন কিছু করার নেই। খাদ্য পণ্যে ভেজাল। শিশুখাদ্যে ভেজাল। ঔষধে ভেজাল যাদের দেখার কথা তারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে আছে।
হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ বানাচ্ছেন কিছু অসৎ কর্মকর্তারা। এমন কি চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারী ও চার তলা পাঁচতলা ভবনের মালিক। তাদের আয়ের প্রধান উৎস অবৈধ।
এমন কি বাংলা মদে ও ভেজাল। ৩০/৭০ বাংলামদের ডিফো আমাদের এইখানে।
এই বাহিনীর সম্পদের হিসাব দেখলে অবাক হতে হয়।
ইউরোপ আমেরিকায় যদি কোন মাতাল অতিরিক্ত পানের কারনে মৃত্যু বরন করে তাহলে সেই মদের দোকান এর লাইসেন্স বাতিল হয়ে যায়। আমাদের চার পাশে চা বাগান অধ্যুষিত থাকার কারণে মাতালদের সাথে প্রায়শ দেখা হয়। তাদের মাতলামিও আগের মতো দেখিনা । তবে কতিপয় মাতাল কে মরতে দেখেছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।