কবিতার ছেলে।
যে কলঙ্ক মাথায় নিয়ে আমি আজ দাঁড়িয়ে আছি
যে বাস্তবতা ফাঁটল ধরায় আমার স্বপ্ন-স্বর্গে
যে মানবিক যন্ত্রণা ক্ষত-বিক্ষত করে দেয়
আমার হৃদপিন্ডকে –
বার-বার রক্তস্রোতে ডুবিয়ে দেয় অহংকার,
কে হবে তার ভাগিদার বল প্রভু।
তোমার খেয়ালীপনায় আজ আমার ধিক্কার,
তোমার অস্তিত্তে আজ আমার সংশয়
যে পৃথিবী তুমি গরেছ মানুষের তরে
সে মানুষ কেন এত অসহায় বল।
সে মানুষ কেন মরে পঁচে যায় ধংসের তলে
যে কখনো বুঝে নাই তোমার ঐ অভিলাসী খেলা
সে মায়ের কোল কেন খালি হয় বল
দুগ্ধ জমেছে যাতে অনাগত শিশুটিকে বাঁচাবার তরে।
যে পিতার সম্মুখে শুয়ে রাখ শতশত লাশ
যে লাশের পাঁজর ভাঙগো দৈবজাত ক্ষমতার বলে
কতটা কষ্ট পেলে সেই পিতা বল
কতটা রক্ত ক্ষত অসহায় হলে
হেসে উঠে তোমার ঐ জাত্যন্ধ আঁখি?
তোমার খেয়ালীপনায় আজ আমার ধিক্কার
তোমার অস্তিত্তে আজ আমার সংশয়
নেমে এসো তোমার ঐ পদ্দাসন ছেড়ে
বন্ধ কর তোমার ঐ আজগুবি খেলা
যদি তুমি সত্য হও প্রভু।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।