এ দুটি আইনে দণ্ডপ্রাপ্তরা ভবিষ্যতে আর বাংলাদেশের ভোটার হতে পারবেন না। এখন কারো নাম তালিকায় থাকলে তাও বাদ দেয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ দুটি বিষয় রেখে ‘ভোটার তালিকা (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০১৩ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইঞা সাংবাদিকদের বলেন, এ আইন কার্যকর হলে বাংলাদেশ কোলাবোরেটর স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট-১৯৭২ এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম অ্যাক্টে দণ্ডপ্রাপ্তরা বাংলাদেশের ভোটার হতে পারবেন না।
এদিকে ১৮ বছরের কম বয়সীদেরও জাতীয় পরিচয় পত্র দিতে ‘জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন (সংশোধন) আইন, ২০১৩ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
এ ছাড়া জাতীয় পরিচয়পত্রের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৬ মাস আগে পুনর্নিবন্ধন করার নিয়ম শিথিল করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “এক্ষেত্রে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে বা পরে জাতীয় পরিচয়পত্র নবায়ন করা যাবে।”
কোনো ব্যক্তি বা নির্বাচন কমিশনের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী বিনা অনুমতিতে ভোটার তালিকা বা জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত্র তথ্য বা উপাত্তের বিষয়ে গোপনীয়তা লংঘন করলে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে এ আইনে।
তবে আইন মেনে নির্ধারিত পদ্ধতিতে কমিশন থেকে এ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করা যাবে বলে সচিব জানান।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।