দৈনিক প্রথম আলো তাদের ১৮ জুন, ২০০৯ ইং সংখ্যার ৩য় পৃষ্ঠায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতল অস্ত্র' শিরোনামে ছবি সহ যে খবর পরিবেশন করেছে, তাতে করে এটাকে কক্ষণো শিক্ষাঙ্গন বলে মেনে নেওয়া যায় না উচিতও নয়। মা-বাবার কষ্টার্জিত পয়সায় ছেলেগুলো অসভ্য বদমাশ শয়তানে পরিণত হোক, এটা নিশ্চয়ই কোন সচেতন মা-বাবার কাম্য হতে পারে না। আর যাদের প্রশ্রয়ে আজ শিক্ষাঙ্গনও বদমাশদের আখড়ায় পরিণত হচ্ছে, তারাও কোনভাবেই সভ্য সমাজের বাসিন্দা নন তা তিনি অভিভাবক, শিক্ষক যাই হোন না কেন। দয়া করে আর যাতে জাতি অধঃপতনের পথে না যায়, সেই লক্ষে এক্ষুণি দৃপ্ত পদক্ষেপ নিয়ে সকল ধরণের অস্ত্রমুক্ত করা হোক শিক্ষাঙ্গনগুলোকে নতুবা বন্ধ করে দেয়া হোক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নামক দুর্বৃত্ত তৈরীর কারখানাগুলোকে। তবে এটা করতে হলে আইন রক্ষাকারী বাহিনীকেও হতে হবে যথার্থভাবে সৎ কারণ কিছু অসৎ কর্মকর্তা ও কর্মচারীর কারণে এই বাহিণীটাও তার মূল্যবোধ এরই মধ্যে শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে। যত দিন যাচ্ছে, ভরসার শেষ আলোটাও যেন নিভে যেতে শুরু করেছে।
নানক সেন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।