সামুতে বারবার ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করলেও কর্তৃপক্ষের নিশ্চুপ থাকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসাবে ব্লগিং বন্ধ করলাম এখানে। ধিক্কার সামুর কর্তৃপক্ষকে
প্রত্যেককেই মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে-এটা নশ্বর পৃথিবীর সকল জীবন্ত স্বত্বার জন্য প্রযোজ্য! বিজ্ঞান অনেক দুর এগিয়ে গেছে কিন্তু এখনও মৃত্যু অলংঘনীয় দুর্জয় এক অধ্যায়! যা কখনই করায়ত্ব করা সম্ভব নয়! মৃত্যু যেকোন সময় চলে আসতে পারে, যে যেই ধর্মেই বিশ্বস্ত হই না কেন, সময় হলেই চলে যেতে হবে এই নশ্বর দুনিয়া থেকে সৃষ্টিকর্তার আদেশ হলেই, এক মাইক্রো সেকেন্ডও সম্ভব না এদিক-ওদিক হবার! বিজ্ঞান এখানে অসহায়! মৃত্যু হলেই সকল বাঁধন ছিন্ন করে সকল আত্নীয় স্বজন নিজ নিজ ধর্মমতে মৃত্যু ব্যক্তিকে ব্যবস্থা করেন, কারন এই দুনিয়ায় থাকার টিকিট সে হারিয়ে ফেলেছে................. যা হোক আজকের এই মন খারাপ করা লেখাটি দেশ থেকে ২টা মৃত্যু সংবাদ শুনে! একজন আমাদের গ্রামের, সম্পর্কে দাদা, চলে গেলেন! এরপর আমাদের ঈদগাঁ মাঠের ইমাম! কতই বা বয়স হবে ৩৫বছর! ইমামতি করতেন ঈদের জামাতের, মাদ্রাসায় পড়াশুনা হলেও ইংরেজীও জানতো ভালো, আধুনিক মানসিকতার ছিলেন, ছিলোনা ধর্মকে নিয়ে ব্যবসায়িক মনোভাব! কিন্তু বেচারাও অকালে ঝরে গেল! আমি দেশ থেকেই আসার আগে খবর পেয়েছিলাম, গাছ থেকে পড়ে ঘাড় ভেঙ্গে পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, ঈদের নামাজও আমাদেক পড়াতে পারেন নাই, অন্য একজন পড়িয়েছেন, তার সেই যাওয়াই ছিলো শেষ যাওয়া! আসলে এটাই মানুষের শেষ ঠিকানা! দুনিয়ার দৈনন্দিন বাস্তবতার অনেক উর্ধে চলে গেছেন তারা! উভয়ের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।