আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নৈরাজ্য ঘুঙুর



নৈ রা জ্য ঘু ঙু র ক. পচা কাঠে পেরেক ঠুকে ঠুকে বৈজ্ঞানিক পাট্টি মাইরি ব্রাকেট বন্দি বিপ্লবী গোল টেবিলের ঠাপে সাঁই সাঁই প্রেস রিলিজ আহা হাফেজ্জি হুজুরের জবান গ্যালোন গ্যালোন সাম্রাজ্যবাদ সিদ্ধিদাতার দুদ্ধস্নান বিপ্লব মিষ্টিরোদঘাস খায় এনজিও মাঠে সোডিয়াম গন্ধরাতে বিপ্লব বেশ্যার অনিবার্য খদ্দের ভেবে পিঠ চুলকানো গ্রূপিং গণসংগ্রামে রক্ত আমাশয় আহ্ ইন্টলেকচুয়ালিটি মাননীয় ডানেবামেচরমে হেলে যদি টসটসে আপেল খাই লুঙ্গিফেন্দা ভোটে ভেটো দেবেন না তো হযরত লেনিন খ. মৃত্যুর মিনতি ঝিনুক খুলছে আমার লালসালু ঢেউয়ে বিষ দিয়ে মুক্তোফসল আহা নির্বুদ্ধিতায় গলগন্ড শীতের দেশ থেকে ফিরে স্তনে ঘোড়ার শাদা ঘ্রাণ তুষারের তুলোতে লুকানো রক্তমুখ গলায় এখনো মাংসপচা কাতরকরোটি তুমিও কি চাইছো ধুতরার কবিরাজি করি আমিতো শুধু রমনের কল্কিতে ভজানো একতারার আর্তনাদ কামারশালায় পিটিয়ে বানানো অথবা স্টেনলেস ছুরি এত যে বোতল বোতল ভর্তি ফর্মালিন ডোবা নতমুখ স্মৃতি গ. প্রতিবিম্বে বাঘের ঘ্রাণ ছাপ খুঁজতে গিয়ে ছাল পেতে আছেন ন্যাংটো ঋষি বর্ষপূর্তিতে এখনো অ্যালকোহল কচ্ছপের হলুদছোপ পিঠে একমুঠো বউ তোমার মৃত্যুতে স্বাধীনতা উড়ছে ঘোড়ার পায়ের নিচে সেটেলমেন্ট ছুটে ছুটে অফুরাণ ঘ. আমার বিস্রস্ত প্রতারণা তোমার কিছু শিউলি বাহ্ রক্ত টলটলে পুকুর আমি পায়ের ছবি দেখে দেখে বুনো শুয়োরের পোড়া হাড় বা তোমার আঙুলের তলায় ঝরে পড়া রোদ্র এখনি ঘাড় চেপে রাখে ভাঙা শিশ্নের দেবতা ফিরে গেলে বালকের নতমুখ ঙ. ডাস্টবিন উপচে ওঠা থুতু নাগরিক কিছু একটা প্রক্রিয়াজাতকরণে গণতান্ত্রিক সব মেশিনারিজ হাপাতে হাপাতে বুকে করাতের শোক যোনিতে শাবল কোদাল ফেলে জাতীয়তার বংশবৃদ্ধি মাফ করবেন শ্রেণী সংগ্রাম আমি ঋদয়ে ড্রিল চেপে চেপে একাকি বাঁচার সুস্থিরতা মদ ও মেধা লবনাক্ত মাছের ঘিনঘিনে আড়ত জান্লার ধারে মাথা ঠুকে আছে দুটো বেলপাতা গবাদির প্রসবরক্ত সূর্যের আহা শরীরে লাগে পৃথিবীর ট্যা ট্যা জন্মের চিতকার আমি ছুরি কাচির উত্তোরাধিকার শাদা এপ্রোন হাতে চন্ডীর মৃন্ময় জরায়ু প্রভু ছিপ ফেলে মাছ ধরে আজো ব্রিজের খালে ঘোলা জলে পাক খায় মরার সারল্য আহা কিছুটা এসিড ঢেলে দিতে পারি শিশুর গালে কাসিক প্রাণে আকুল মন ছলতছল আহা কী চ. তুমি চলে গেলে আমি একা একা দুপুরের ডাকবাক্স গুতোগুতির শহর রিক্সার টুং টাং ফেলে যায় হতাশ খামে দরোজার নিচে রয়ে গেছো অভ্যাসের খবর কাগজ ঘাম নেই ঘৃণার ফুলকুড়ি উস্কে দিতে যাই প্লাস্টিক প্লানেটে দীর্ঘ এক বালুর আস্তরণ সারা রাত্রি চোখে বিভ্রম ফোয়ারায় উটের স্বর তুমি চলে গেলে পরিত্রাণহীন কুকুরলালায় ক্ষুধার্তের আত্মীয়া হতে স্মৃতি সবটুকু শান্ত হোমিওপ্যাথ কাঁটাতারে শাদাপালক রক্ত আমার চোখে শীতের বৃষ্টি তোমার একা লাগছে বুঝি আহা ডাহুকের গতর প্রাণপণ ডাকছো তাই কামার্ত ঝিঁল্লি ছ. ছেঁড়া রুটি অন্ধকার ঝোল বাহ্ দাঁতে পিষে খাচ্ছে কাকের অর্থনীতি প্রতিদিন ঝকঝকে সামরিক জুতো আমার গালে ঝুলে থাকে চামচিকের ঘ্রাণ থুঃ আজানে ভুল করেনা জাতীয়তাবাদ বরফ ঘরে পরিকল্পনার সতকার এবার আমার মেরুদন্ড খাড়াবেই বাঁশের প্রক্সি পেলে আহা বাঁশ বড্ড বাঁশাবাসি মন্ত্রণালয় ভাইসব নাহ্ মাদু হু রাসুলুল কারিম গণতন্ত্রের সেবায় সব্বাই লাইন ধরে পাঠা হয়ে দাঁড়ান পচা পান্তর কসম সেজদায় পড়ে আছি (পাছার কাপড় ফাত করে ছিঁড়ে যায় যাক)রক্ষা কর হে রাজন হে চুদির ছাওয়াল জ. সূর্য ওঠার আগেই হরিতকি বনে ফেলে আসি ঘৃণা দু’পায়ে পুঁতে ঠা ঠা রোদ্দুরে ভালোবাসা গ্রীবার ঘাম চেটে খাই ডলারের বিপরীতে এলিট নিতম্বিনীরা হাসপালক ওম পায়ু আর যোনির দূরত্বে লং ড্রাইভ হুররে পচা পান্তা খেয়ে স্ট্রিট ঘুম বীর্যপাতে লাগাম টানছে ফেউ পুলিশ হায় হায় দাম্পত্যের মধ্যরাত উহ্ আইসক্রিম ভীষণ মনকিচায়না ঘসটে স্বপ্নে পাওয়া দাওয়াই তক্তপোষে লালার ঢল নামিয়ে অচেতন মাগী অথবা মশলা ঝ. গর্ভপাতের টেবিল থেকে অব্যবহৃত তুলোর রক্ততৃষ্ণা নিয়ে বাড়ি ফিরে এলে পথের নেড়ি কুকুর হতাশায় শুয়ে পড়ে দেয়ালের ছায়ায় ২য় জন্মের ঔদ্ধত্য দেখে দাঁতালো ফ্যাক করে হেসে উঠলে ঘড়ঘড়ে কাশি স্ট্যাট নিলে দলাদলা হলুদ কফ স্বাগত জানায় ২ল বেয়োনেট আর্ট ফলায় অপুষ্ট যোনিতে গার্হস্থ্য নিঃশ্বাসগুলো পলিপ্যাজের ইটে ধাক্কা খেয়ে সাপস্মৃতি ফণা তোলে দরোজায় আমার ুধা খামচে ছিঁড়ে ফেলতে চায় গোলাপি ব্লাডার ১০টা জঙ্গল থেকে অক্সিজেন খান্ডবদাহনের ভয়ে আমাকে বাঁচায় আমার করোটির মধ্যে আসন্ন যুদ্ধপ্রস্তুতি রোডমার্চ করে আমার আঙুল ট্রিগারের বিশ্বস্ততায় ফুঁ দিয়ে ব্যস্ত থাকে আমি নিশ্চিন্তে বিষ খেয়ে যাই অনাগতের সংশয়হীন আগমন বার্তা টুকে রাখে জন্ম নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর (কনডম ফেঁটে গেলে জন্মদিন) বহুবণিক পুঁজির ফুটনোটে সাইরেন বাজে মন্ত্রীত্ব বাঁচাতে ব্লাড ডিসেন্ট্রি ক্যান্টনমেন্টে ভগন্দরের ছড়াছড়ি ১০টা মরালিটি মিছিলে বোমা না ফাঁটিয়ে চুর হয়ে থাকে বেশ্যায় পিঠ চাপরিয়ে যাদের শহীদ বানানো হবে তাদের ভাস্কর্যের বদলে ওমরাহ্ করে এলেন জননেতা দায়িত্বভান সম্পাদকীয়র বদলে কর্পোরেটের ১০ট্রাক হেরোইন সাপ্লাই দিয়ে ফেলেছেন সম্পাদক তাই সতর্ক করে দেয়া হলো যেহেতু পার হয়ে গেছে হত্যার প্রকৌশল গণতন্ত্র জাতীয়তাবাদ ও ইসলামের মর্মবাণীতে মর্মর করে রাখো তাকে কিন্তু ব্যর্থ হলো জলপাই চামরায় পাহারা খাটানো বা ভোটবাক্স দখল করে আমারই মুখে হাগাবার প্রজেক্ট গছাতে অথবা গ্যালোন গ্যালোন ইসলাম ঢেলে খর্খরে ছ্যাঁদায় ঠাসাতে গণতান্ত্রিক গ্যাটিস তবে কী প্রয়োজন এতকরেবেঁচেথেকে হস্তমৈথুনে মৃত্যুভয় তাড়ানোর ঞ. মল থেকে হামাগুড়ি দেয়া বাদামী পোঁকা অথবা বিশুদ্ধ লিল্পের শার্দূল তাবিজের অন্ধকার থেকে ওড়ায় জাফরান পায়রা মাসিকের রক্তজল আর সূর্যডোবা নদী এড়িয়ে চলেন অদৃষ্টে ভরসা মধ্যরাতে নেমে আসে আসমানী কলা পলিটিক্সে নাই দলাদলিতে পটু ছাপার অরে কম পড়লে পয়সা খচ্চ করার বাতিক একটু মালটালমাতাল লালাগন্ধ বউ আহ্ আফসোস মানসীরা বুঝলো না ঋদয় পাছা দোলায় খচ্চরের বগলদাবা হতে পদলোভে পদজোক এই একাডেমী ওই প্রকাশনী হেই পরিষদ বঙ্গ সংস্কৃতির উদ্বোধন নুনের সম্ভাবনায় পাট্টিদের সুবিধামত গুণবাজি মননের প্রতিক বড্ড মাটি প্রাণ জুইত পেলে বা না পেলে মন্ত্রীর কার্পেটে হামাগুড়ি ভায়া আর্টে রাজনীতি! মহাকালে বেখাপ্পা বেজায় প্রকৃতিপ্রেমসৌন্দর্য তথাস্থে দাও বলিদান বলে কসাইখানায় বিক্রি করে দেয় আমার চিতকার আহা শিল্পে নাকি আমি নৈরাজ্যবাদী ট. বিবাহিতা ছাড়া ঠেলারে কে আর গাড়ি ডাকে রাত এলে ঘুম খোরের রাজত্ব লাইটপোস্ট ছাগলের হলুদ প্রস্রাব ঢালে এ পথে আমি পরকীয় অলকার ঘ্রাণ খুঁজি একটা রুটির শোক বৈশ্যরা উবু অচেতন হাত ধরে টানলে মুঠো ভর্তি সাপের খোলস পাবলিক টিউবঅয়েলে অঞ্জলি ভরলে মাথার মধ্যে ১০টা চিলের চক্কর ঠ. আ হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা ভোট ও ভাতের অধিকার বারবার জ্বলে নিভে ধুত্তরি ক্লান্ত হয়ে গেছে শিশ্ন আমি কি পারি তোমায় টানবার ড. ধর্ষণের পর খুন হলে রাষ্ট্রের সতিত্ব বাড়ে বুঝলাম ক্যামেরার লেন্সে হাসি ঝুলিয়ে রেখে মিসেস্ বাঙলাদেশ তোমার চোপায় ব্যথা এসো ১কল গাঞ্জা খেয়ে জিরোই এখানে সব্বাই হতাশার প্রভু মাথা ঢুকে যাচ্ছে নিজ নিজ উরুর ফাঁকে আছে শুধু দমে দমে গণতন্ত্র ভয় নেই লালঝান্ডা বিপ্লবের কবরে লালসালু চাকরিটাও চাইবনা এত ভাড়া খাটাচ্ছেন দেখি কতখানি ছিঁড়েফেঁড়ে গেছে আমরা পাবলিক ফূর্তিকরা ফাঁটা কনডম যা আছে হাত্রে খুঁজে ফেরা ধ্বজভঙ্গ ছোঁবে না চৈতন্যবাঘ ঢ. কোম্পানির হাটু সমান উচ্চতায় ফাল দিলে অহিংস ভিার বাটিতে ঢং করে উঠে: আহ্ জলপানি ঘোলায় ডোবে আস্তিনে সর্দিমোছা আমি স্বাধীনতার ফজিলতে চামে চামে কতবার আমায় শহীদ করলেম ডিলারশিপ বদলের ভোটাভুটি ধান ক্ষেতে আবারও আমি মুন্ডুহীন শহীদ আমার পোঁদে চুমু খেলো শিয়াল তোমার সর্বময় মতা মনে মনে ডাকি আল্লাভগবান তোমাকে জানাই ছালাম হে স্বাধীনতার রাকবচ হে মহত চোরচুন্নী আমি দেশদ্রোহী হতে পারি না পা কামড়ে রাখে আমারই মড়া আমাকে দিবসে দিবসে ঘাটায় জোচ্চর দেশপিরিত হে মাননীয় ডিলার আমার পোতার ছালে বাজাচ্ছো ডুগডুগি আবার ছিঁড়ে যাবার ভয়ে লাগাচ্চ দাতব্য মলম ণ. রক্তমনোজগতে প্রবাহ সোনালি কাটাতার চিত হয়ে দেখি বাক্সবন্দি মুক্ত আকাশ মাল্টিবণিক নোঙড়ে শক্তমাটি পয়সায় নাচে বঙ্গসংস্কৃতির চেনা চেনা মাংসদলা ইথারে সাম্রাজ্য পকেট হাতায় আমরাই একমাত্র পরিবেশক কাগুঁজে রাষ্ট্র পুতুলে পুতুলে ইচ্ছে ঘুড়ি বুকের মধ্যে ছলাত ছলাত আঃ কোকাকোলা আঃ স্বাধীনতা ত. শিক্ষা এক পরীতি প্রতারণা ভ্যাড়ার নোঙরা লোমে উকুনের চলাচল তৈলাক্ত কাঠের চেয়ার পাছার দাঁতে যদিও হাতল ভাঙা রাষ্ট্র গেলাচ্ছে এই বদমাশের ২নম্বর ঘোল আনুগত্যের চ্যালাচামুন্ডা শিা না-বুঝতে পারার এক জোচ্চুরি মৈথুনরত পথকুত্তার মতো পাক্কাবিশ্বাসের ঢলাঢলি কেরানি প্রডাকশনের টাইপরাইটার থ. আর আমার কিছুতেই হলোনা অপূরণীয় এক ছেনাল ফাঁকা বুক পকেটে পুরে হাঁটছি মরাপোড়া জঙ্গলে আমার হাতে আর কেঁপে উঠলো না শিহরণ বোকাসোকা রাজহাসের গলা এতটা খুনোখুনিতে ঝনঝন বাজে ভ্রূণ হত্যার নার্সিংহোম ভয় লাগে প্রভাতের সূর্য অসংখ্য প্রতিবিম্বে লাফাতে লাফাতে চুপচাপ বসে থাকে নিদ্রামগ্ন পায়ের শূন্যস্থানে ছেঁড়া ১জোড়া স্যান্ডেলে আলতো ছুঁতে যাই গাল কিন্তু কি জানি অনভিজ্ঞতায় বা হত্যার অভ্যস্ততায় আবারও সেই ছেনাল ফাঁকা ফাঁকা দিনের শরীরে মরা ডাহুকের ময়লা গতর দ. দর্জির সুইট্রেনে চিতকার আহা ফুলতোলা রুমাল কত উড়ো চিঠি ডানা ঝাপটায় নোম্যান্সল্যান্ডে মুখোমুখি ২স্বাধীনতার বন্দুক শর্মি আমার রুমালপাখি বেড়ালের মতো নিশ্চুপ বসে থাকে পোড়োবাড়িকার্নিসে ধ. হুররে যাচ্ছেতাই আমিই পারি আমার কথাতেই পাবলিক ফালায় যক্খনতখন পাছায় তালি দিয়া শিরদাঁড়াশীতে নুয়ে পড়ে বিনীত অধ্যাপক আমিই অনুমোদন করি অনুগত জীবন ও বীরমৃত্যু ঝুড়ি ভর্তি সংস্কৃতি আর দাতব্য টয়লেট আমার হাতে আছে ব্যালোট আর বুলেট আমিই বানাতে পারি শহীদ আর দেশদ্রোহী যতদূর যাও রাষ্ট্রবি¹ান গিলতেই হবে পাবলিক হওয়া ছাড়া তোমার আর কোন কম্ম খালি নাই ন. ও ও ও ও ও ও ও ও ও ও ঢাকা ছেনাল হিজরা লো নাঙ্গের ঠাপে হুগাছিঁড়া আহা তুই রাজাবাশ্সা লো তোর বগল তলের বালে ঝোলে ল শিক্খিত গো প. হাবাগোবা সুন্দরী তোমাকে ডাকছে মলাঢ্যালা চচ্চরি ঘানিঘর শীতরাতে তুলবে ঘাম হাম্বা হাবাগোবা সুন্দরী জলকামান ছুঁড়ছে ল ল বংশ বাঁচানো পদাতিক ঢেউ মাংসের নিচে ছলাত ছলাত করে উঠছে সমুদ্র ফেনা হাবাগোবা সুন্দরী ক্রশকাঠে ঝুলে আছে পাঁপুড়ে আকাশ মাকরসা থুতু বুনছে নিভৃতে ঘুড়ির কঙকালে তো মা র জন্য এস্টেশনে জিভ পোড়া তাড়াহুড়ো চা আর এক গলা সিগ্রেটের জুতায়ন শোক ফ. ভাল্লাগেনা ভাল্লাগেনা এই রাষ্ট্র রাষ্ট্রভাতার দলে দলে চুদিরভাই গণতান্ত্রিক সার্কাসপার্টি আর্টিস্টিক তেলকোম্পানি গুন্ডামির সদর দফতর বৈপ্লবিক ঢিলছোঁড়া চুলকানি সভা খয়রাতি চাল লালফিতার ডেভোলপমেন্ট চিন্তার কন্ডোমায়ন তেলের শিশি আগ্রসী যৌনঘাস দাতব্যখুন ইমানদার ব্লেড কর্পোরেট স্বাধীনতা লিপিস্টিক হোলঝোলা ফাংশন কৃমিতন্ত্র সাংস্কৃতিক চোরাকারবারি হস্তমৈথুন যোনিজরিপ একাডেমিক ধর্ষণ মিলাদ মাহফিল খবর কাগজ ভাষার প্যানপ্যানানি ৫৬সাইজ ব্রা ছাগলশুমারী ভিজুয়াল খানকি সিনেমার টিকিট ঈশ্বরে বিশ্বাসঅবিশ্বাস নীতিবানের থুতু বাজার ব্যাগ ভদ্র সিফিলিস পাঠচক্র স্যানিট্রেশন পরিকল্পনা কৃত্রিম শিশ্ন নৃপরিচয় হিউম্যানিটি নারীবাদী যৌনস্বপ্ন প্রতি বিপ্লব কিচ্ছু ভাল্লাগেনা ইচ্ছে হয় খালি চিল্লাই খালি চিল্লাই নয়ত কুত্তির যোনিতে ঢুকে খাটি কুত্তার বাচ্চা হয়ে শীতরোদে গড়াই আঃ ব. উহ্ আর তো পারছি না তোমার দু’উরু দ ভাঁজ কোলের মধ্যে নিয়ে এত এত শ্রমপুরাণ স্খলনহীন বিছানা বালিয়ারিতে উবু আহত সৈনিক লাল পিপড়েঁর বিষ চামরায় জ্বলে ঘামার্ত গ্রীবায় জিভের জলান্বেষণ পাথরের চূড়ায় গড়িয়ে স্রোতের ইশারা বেয়ে কুয়ো জঙ্গল হেঁটে মাছের আঁশটে লোভ ঘুমন্ত বিড়ালের হঠাত থাবা উহ্ আবার আর পারছিনা দ ভাঁজে প্রভু বৃষ্টিহীন শুধু মেঘের গহন ভরা ডাক গলায় বিদ্যুতফিতা তরপাচ্ছি আপণ খুঁটে ছিবিল ছোছাইটি গণঘৃণ্য স্বৈরাচার সমূখেও নিরালঙকার ভাব কাপড় তুলে দেখায় অন্ডকোষ আমরা ভাবি ডাব নারী প্রডাকশন প্রণালী বাথরুমে ভেজা লাল প্যান্টি আজো তুমি নারী হলে আন্টি ব্যাক কভারঃ বাঙলা কবিতা নদীর কান্না আর নারী সৌন্দর্যের দার্শনিক গন্ধ শুকে শুকে টান লাগিয়ে দিয়েছে। এখন নাক ঝাঁঝিয়ে উঠতে চায় মননশীলতার বিশুদ্ধ নৈরাজ্যে। এই গ্রন্থে তারই উদ্বোধন ঘটেছে। সৃষ্টিশীলতার টেন্ডার কেউ কাউকে দেয়না, রবি বাবুও পাননি; যদিও টেন্ডারবাজদের হইচই রাষ্ট্রের কাছে মহত অর্জন। গ্রন্থ সম্পর্কিত তথ্যঃ সূর্যবীজ প্রকাশনী; প্রকাশক: কুশল বরণ চক্রবর্ত্তী; আলোকচিত্র: রতন দাস; প্রচ্ছদ: সঞ্জয় দে রিপন; মূদ্রণ: ডিসেম্বর ২০০৬; মূল্য: ২০ টাকা; প্রাপ্তিস্থান: আজিজ সুপার মার্কেট (জনান্তিক, তশীলা) ও ফুটপাথসমূহ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।