যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই । কাদঁতে আসিনি ফাসিঁ দাবী নিয়ে এসেছি ।
একটি কল্পিত প্রেসরিলিজঃ ভাত খাবার আগে না খাবার পরে ?
দেশের কিছু স্বার্থন্বেষী সুবিধাবাদী মহল বর্তমান জনপ্রিয় এবং দেশদরদী সরকারকে বিপদগ্রস্ত করতে ষড়যন্ত্র করছে । এই চক্রটি কিছুদিন আগে ষড়যন্ত্র করে সামরিক বাহিনীর একজন দেশপ্রেমি সদস্যকে হাত করে পায়ে পারা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের লাঞ্চিত করার নাটক সাজায় । এবং সেই সুযোগে তারা দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলো উতপ্ত করে ।
শুধু তাই নয় সম্ভবত তারা পুলিশের পোষাকে কিছু ভাড়াটে গুণ্ডা দিয়ে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়ে শিক্ষার্থীদের সরকারের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তোলে । কিন্তু সরকার অতি বিজ্ঞতার সাথে তা বুঝিতে পারিয়ে সেই ষড়যন্ত্র ধরিতে পারে এবং ষড়যন্ত্রকারীদের কারাগারে নিক্ষেপ না করিয়া তাহাদের বাশডলা দিয়া সত্যি কথা জানিবার জন্য অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় । এই অজ্ঞাত স্থান বলিয়া আরেকটি মহল ফায়দা আদায়ের চেষ্টা করে । এই অজ্ঞাত স্থান কোনভাবেই অজ্ঞাত নয় । ইহা সরকারের জ্ঞাত স্থান, এখানে ইহার পূর্বে আমরা বহু বেসামরিক-সামরিক লোক ধরিয়া আনিয়াছি এবং তাদের ষড়যন্ত্রের মূলোৎপাটনের সাথে সাথে তাহাদের প্রাণও উৎপাটিত হইয়াছে ।
আর সরকার জানে এমন কিছু নাই ।
এই সকল ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে । এইসকল ষড়যন্ত্রকারী এতাটাই ধূর্ত যে তাহারা তাহাদের ষড়যন্ত্রের কোন সাক্ষ্য প্রমাণই রাখে নাই । কিন্তু তাহাতে কি হয়েছে , আমরা দেশের দুর্নীতিবাজদের যেমন করিয়া শাস্তি দিয়েছি তাহাদের আইনের ফাকে ফেলিয়া মাইনক্যা চিপায় রাখিয়াছি । আইন সবার জন্য সমান কিন্তু তাহা সরকারের মতিগতি দ্বারা প্রভাবিত হয় ।
ইহা ওপেন সিক্রেট । অথীতের সরকারেরাও করিয়াছে তাই আমরাও করব তাহাই বলা বাহুল্য । আর এর আগে কাউকে মারিতে তো আইন লাগেনা নাই ক্রস ফায়ারে ফেরলেই তো খালাস তবে এখন আমরা তাহা করি না কেননা আইন যেহেতু আছে তাহার প্রয়োগ করা উচিত । বর্তমানে সেই সব স্বার্থান্বেশী সুবিধাবাদীরা আবার ষড়যন্ত্রের চেষ্টায় লিপ্ত । তাহার এবার সেই সুযোগ পাবেনা ।
তাহাদের মুক্তি দেয় হবে । আর আইনি বিষয়ে জটিলতা কোন জটিলতাই নয় । আইন তার নিজস্ব গতিতেই চলবে । তবে যেখানে ব্রেক কষা দরকার তাহা আমরা কষিব । কেননা নিজ্বস গতিতে চলিলেও তাহার চাবি তো আমাদের কাছে ।
সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মুক্তি দেয়া হবে । কেননা তাহাদের ধরিয়া রাখিয়া সরকারী কোষগারের অন্ন ধ্বংস করিয়া দেশের মানুষকে ক্ষুধার্ত রাখা ঠিক হবেনা । আর তাহাদের যে বাশডলা দিবার প্রয়োজন ছিল তাহা দেয়া হইয়াছে অনেক আগেই । এতোদিন তাহাদের চিকিৎসা করিয়া স্বাভাবিক হওয়ায় তাহাদের ছাড়িয়া দেয়ার জন্য আর কোন বাধা নাই ।
তবে কখন ছাড়িয়া দেয়া হবে তাহা এখন সময়ের ব্যাপার ।
ডায়েটকারী ভাত খাবার আগে না ভাত খাবার পড়ে রুটি কাবে তাহা সরকারের উপর নির্ভর করে । আর তাহারা যাতে এখান থেকে বাহির হইয়া বলিতে না পারে সরকার একটা .... ছিড়তে পারে নাই তাই তাহাদেরকে আগে উহা ছিড়িয়া পড়ে মুক্তি দেয়া হবে ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।