চাই রাত্রির অধিকার- নিজস্ব গোপন
দিন যে তাকে তো দাসখত দিয়ে রেখেছি আগেই
সামাজিক পরিচয়ের নামাবলী জড়িয়ে; অন্ধকারের
সুরঙ্গে নিজেকে পাঠিয়ে, দেখো- কেমন ঝলমল আমি
তোমাদের ডাকে সাড়া দেই প্রণয়ে অপ্রণয়ে -
মাথা খুটে লৌকিক মরীচিকার প্রকাশ্য প্রতিমায়
জাগে এক অলৌকিক অন্ধকারের লোভ,
তাই চাই রাত্রির অধিকার রহস্যময় নিটোল।।
দিনতো দিয়েছি আগেই সূর্যের তেজের সমান আমি
তোমার আজ্ঞাবহ ; দিয়েছি দুচোখে দৃষ্টির সমস্ত সীমানা
দৃঢ়চেতা আলোকময় গতি আর সচেতন বাক্যাবলী
তবে কেন চাও অন্ধ অন্ধকার দু চোখের স্বপ্নময় , টলমল হাটা
এলোমেলো উচ্চারনে নিরর্থক অভিলাষের দ্যোতনা
এই রাত্রির? স্বপ্নের হামাগুড়িতে কে হাকে
রেসের ঘোড়ার দর - হিসেবী বাজিতে জীবনের-
দিনতো দিয়েছি তাই- তবে রাত্রি কেন চাও বলো
যখন বইবে না কিছুতেই অন্ধকারের ভার ?
আমার কবিতার একটা মজার ব্যাপার আছে - খুব হালকা মনে হয় নিজেকে। কাজের কিংবা অকাজের ভারে যখন কিছুতেই কিছু ভালো লাগে না নিজেকে নিয়ে আকিবুকি খেলাই আমার কবিতা। এই যেমন এখন -যখন এই রাত্রেও বইতে হচ্ছে দিনের ভার -
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।