যা বুঝি, যা দেখি, যা শুনি এবং যা বলতে চাই
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ।
তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানানো রেলগাড়ি করে ঘুরতে পারেন পুরো এলাকা। সারাদিনের টিকেটের জন্য লাগবে 3.50 পাউন্ড।
সকালেই হাজির হয়েছিলাম আমরা। দুপুরের রোদে গা পুড়ছে। সুতরাং টিকেট কেটে এঙ্পেস্নারারে চড়ে বসলাম। এক চক্কর ঘুরে মোটামুটি বুঝে নিলাম কি আছে এই উদ্যানে। অসাধারণ সব গাছ তো আছেই কিন্তু সেসবের পাশাপাশি ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই করে নেয়া প্রাসাদ, ভবন ও গস্নাস হাউস আছে।
বিশ্বের সবচে বড় ইনডোর গাছটিও এখানে। এমন অনেক গাছ এখানে আছে যা প্রকৃতিতে লুপ্ত হয়ে গেছে।
তথ্য দিয়ে বিরক্ত করবো না। সেজন্য কিউ গার্ডেনের ওয়েবসাইটই আছে। কিছু ছবি দেখুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।