দৈনিক ইনকিলাবের জব্দকৃত মালামাল ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পুলিশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে দায়ের করা রিট পিটিশনও প্রত্যাহার করে নিয়েছেন ইনকিলাব কর্তৃপক্ষ। ফলে পত্রিকা প্রকাশনায় আর কোনো আইনগত বাধা নেই। আজই আবার ইনকিলাবের পাঠকরা পত্রিকাটি পড়তে পারবেন। এদিকে ছাপাখানা, সার্ভারসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদির সিলগালা খুলে দিয়ে দৈনিক ইনকিলাব পুনঃ প্রকাশনার সুযোগ দেওয়ায় ইনকিলাব সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
গতকাল দেওয়া এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ইনকিলাব সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সুনামহানি হয় এবং সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে, এমন সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে দৈনিক ইনকিলাব এখন থেকে আরও সতর্কতা অবলম্বন করবে। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, সংবিধান সমুন্নত রাখতে দৈনিক ইনকিলাব সব সময়ই অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি বলেন, ১৬ জানুয়ারি দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পৃষ্ঠায় 'সাতক্ষীরায় যৌথ বাহিনীর অপারেশনে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তা' শীর্ষক সংবাদটি প্রকাশিত হওয়ায় ১৭ জানুয়ারি থেকে আমরা পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করণে অনুতাপ ও গভীর দুঃখ প্রকাশ করে আসছি। এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ইনকিলাব কর্তৃপক্ষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে 'ভবিষ্যতে আর কখনোই অনুরূপ সংবাদ প্রকাশ করা হবে না' মর্মে অঙ্গীকারনামা দিয়েছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।