কঙ্বাজারে ভ্রমণ করতে আসা তিন পর্যটকের মধ্যে একজন উদ্ধার হলেও গতকাল পর্যন্ত অন্য দুজনের খোঁজ মেলেনি। উদ্ধার হওয়া পর্যটক ফারুক হোসেন এ ঘটনায় কঙ্বাজারের পুলিশের দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে জানিয়ে গতকাল বিকালে তার গ্রামের বাড়িতে ফিরে গেছেন। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার মনোহরপুল এলাকার আবদুর রাজ্জাকের ছেলে ফারুক হোসেন, চৌগাছা উপজেলার বুড়িন্দিয়া এলাকার ডা. রেজাউল হোসেনের ছেলে মকবুল হোসেন ও মঈন উদ্দিনের ছেলে মো. রাসেল শুক্রবার কঙ্বাজারে ভ্রমণের জন্য আসেন। ফারুক জানান, তারা রবিবার বেলা ১১টায় কঙ্বাজার শহর থেকে মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে টেকনাফ যাওয়ার পথে উখিয়ার ইনানী পুলিশ ফাঁড়িতে দায়িত্বরত পুলিশের জেরার মুখে পড়েন। এ সময় তাদের দুই ঘণ্টা ফাঁড়িতে আটকে রাখার এক পর্যায়ে মালয়েশিয়ায় আদম পাচারকারী হিসেবে চিহ্নিত স্থানীয় চক্রের কাছে টাকার বিনিময়ে তাদের বিক্রি করে দেন ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই সাঈদ মিয়া। পাচারকারীদের হাত থেকে উদ্ধার পাওয়া পর্যটক ফারুক হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সায়েদ মিয়া মালয়েশিয়াগামী যাত্রী মনে করে তাদের প্রথমে ফাঁড়ির একটি কক্ষে আটকে রাখেন; পরে কিছু অপরিচিত লোকের হাতে তুলে দেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।