এখন থেকে আমদানি, রপ্তানি ও উৎপাদনমুখী ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা বিদেশে ব্যক্তিগত ভ্রমণ বাবদ ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত সঙ্গে নিতে পারবেন।
এখনকার নিয়মে এই ধরনের ভ্রমণে বছরে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার নেয়া যেত।
বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন সহজ করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে, যা সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, দেশের রপ্তানিকারক, আমদানিকারক ও স্থানীয় বাজারের উৎপাদকরা তাদের ব্যবসায়িক ভ্রমণে এক বছরে সর্বোচ্চ ১০ হাজার ডলার খরচ করতে পারবেন।
তবে প্রতি ভ্রমণে ৪ হাজার ডলারের বেশি নেয়া যাবে না।
আর প্রতিদিন ৪০০ ডলার খরচ করা যাবে।
এ ধরনের ব্যয়ের হিসাব বাৎসরিক ভিত্তিতে হয়ে থাকে। একজন ব্যবসায়ী বছরে যে ক’বারই বাইরে যাবেন, সব মিলিয়ে তিনি ১০ হাজার ডলার খরচ করতে পারবেন।
একইভাবে বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশি নাগরিক বাইরে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের মতো বছরে ১০ হাজার ডলার নিতে পারবেন। আন্তর্জাতিক ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে এই বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহার করা যাবে।
“তবে বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে বৈধ ভিসা ও কাজ করার অনুমতিপত্র থাকতে হবে। ”
কোটা বাড়ানোর পাশাপাশি ব্যবসায়িক কাজে এধরনের ডলারের অনুমতির ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে সঠিকতা যাচাই করতে বলা হয়েছে।
কোনো ব্যবসায়ী যে ব্যবসায়িক কাজে ভ্রমণে গিয়ে অর্থ ব্যয় করেছেন, ব্যাংকগুলোকে সে সংক্রান্ত নথিপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে বলা হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।