অনেক কিছুই বলতে চাই কিন্তু কিছুই বলতে পারছি না। বিষন্ন থাকার অর্থ হয়তো বৃক্ষই ভালো জানে তাই আমি বৃক্ষের কাছে যেতে চাই, নিশ্চুপ বৃক্ষকে প্রশ্ন করতে চাই, কেন এ বিষন্নতা? কেন বিষন্নতা বিস্তৃত আঁধার হয়ে ঘিরে আসছে চারিদিক থেকে? আমিই কি বিষন্নতাকে হাতছানি দিয়ে ডেকে এনেছি? ছড়ানো মেধাকে ধূলোয় মিশিয়ে শুধু বিষন্ন কাতরতা, শুধু অস্থিরতা, শুধু ছটফটে আবেগের উন্মাদ নৃত্য হাজারো অস্ত্বিত্বের মাঝে নিজেকে খুঁজে বেড়ানো। দিশেহারা হয়ে গিয়েছিলাম, তাই কি আলোর পথ হিসেবে বেছে নিয়েছি বিষন্ন মুহূর্তকে? চোখ দিয়ে কি শুধু জমাট বাঁধা আঁধারকেই দেখেছি, কোনো ফল, কোনো ফুল দেখিনি? দেখিনি কোনো সোনালী ফসলের মাঠ, কোনো সৌন্দর্য কি চোখ ঝলসে দেয় নি? বেঁচে থাকার কম্পিত স্পন্দনগুলো কি আমি শুনতে পাই নি, তবে কেন বিষন্নতার মাঝে খুঁজে পেলাম সঙ্গীর প্রতিচ্ছবি? প্রশ্নগুলো রেখে গেলাম নিশ্চুপ বৃক্ষের কাছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।