আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সমুদ্রসীমা এবং ছিটমহল নিয়ে একটা স্থায়ী সমাধান আশা করেছিলাম।তিস্তার পানির দাম নির্ধারন করে আমাদের কে (যাকে বলা হবে পানি কর !)পরিশোধ করতে হবে।

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন..... আমরা পার্শবর্তী দুইটা দেশ । অনেক সমস্যা বিদ্যমান থাকা সত্তেও কোন কোন বিষয় খুব বেশি অগ্রাধীকার দেয়া উচিত ,তা বিবেচনায় রেখে দু দেশের সুসম্পর্ক আরো উন্নত করা সম্ভব। যে সব বিষয় মানবাধীকার লংঘন হয়, তাকে অগ্রাধীকার দেয়া উচিত হবে। যেমন সীমান্তে নীরিহ নাগরিক হত্যাকান্ড বন্ধ করা । ছিটমহল বাসিন্দাদের মুল ভূখন্ডের সাথে যোগাযোগ নিশ্চিত করা।

সমূদ্রসীমায় বাংলাদেশের অংশ চিহ্নিত করা। শুধু বাংলাদেশের সাথে ভারতের সুসম্পর্কই এই অঞ্চলে একটি স্থিতিশিল আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব, তা ভারত অনুভব করতে পেরেছে। তিস্তা নদীর পানির হিস্যা নিয়ে আমার একটু ভিন্নমত আছে। আমরা যে নদীর পানি নিয়ে দাবী জানাচ্ছি তার প্রবাহিত পানির কতটুকু সেচ কাজে ব্যাবহুত হয়েছিল বা ভবিষ্যতে হবে। বাংলাদেশের নদী গুলো কে আমরা নাগরিকরা নিজেরাই একটা একটা করে নর্দমায় পরিণত করেছি।

আমাদের অনেক নর্দমাময় নদীর পানি সেচ কাজে ব্যাবহার করলে ঐ কৃষি পণ্যের মাধ্যমে রোগ জীবানু আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। তবে তিস্তার পানি ওরা কি কাজে ব্যাবহার করেছে তা আমাদের জানানো উচিত। যদি ঐ পানি দিয়ে কষি কাজে ব্যাবহুত হয় । তা হলে ঐ কৃষি পণ্য বাংলাদেশে রপ্তানী করতে হবে। অথবা ঐ পানির দাম নির্ধারন করে আমাদের কে পানি কর হিসাবে পরিশোধ করতে হবে।

যাকে বলা হবে পানি কর! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.