যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
খবরে দেখলাম জোট সরকারের জ্বালানী উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান দুদকের চেয়ারম্যানের নামে মামলা করার জন্যে থানায় থানায় দৌড়িদৌড়ি করছে।
উত্তরা কেলেঙ্কারীর জন্যে কুখ্যাত মাহমুদুর রহমান নিজেকে একজন বিরাট বিশেষজ্ঞ জামাতীদের কাছে কল্কি পেয়ে নিজেকে বেশ সাহসী মানুষ বানিয়ে ফেলেছেন মনে। ঘটনা হলো - মাহমুদুর রহমানের নামেও শাইন পুকুরের লুটপাটের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে।
ঘটনা পড়ে যতটুকু বুঝলাম - সেনাবাহিনীর ব্যাংকের অডিট রিপোর্টের ভিত্তিতে মাহমুদুর রাহমান উদ্যোগী হয়ে মামলা করতে গেছেন। উনি না সেনাবাহিনীর লোক, না উনি অডিটর, না উনি বাংলাদেশ ব্যাংকে কর্মকর্তা!
তা হলে উনি এখানে পার্টি হলেন কিভাবে?
যতটুকু ধারনা করি - নির্বাচন সামনে রেখে আগামীতে জোটের একটা বড়সর পদ বাগানোর জন্যেই হয়তো উনি অতি উৎসাহী হয়ে থাকবেন।
তবে এইটা সত্য যে - উনি তাওয়া গরম হওয়ার আগেই রুটি সেঁকার চেষ্টা করলেন।
দেখে শুনে বলছি - এফডিসির কোন পরিচালক একণ ইচ্ছা করলে - চোর যখন চৌকিদার দৌড়ায় নামের একটা পূর্নদৈর্ঘ্য ছবি বানাতে পারেন এই ঘটনা নিয়ে - তবে খেলাটা শেষ হওয়ার আগে ছবি মুক্তি দেওয়াটা একটু ঝুঁকিপূর্ন হতে পারে।
(উত্তরা কেলেংকারীর কিছু ছবি দেখার জন্যে Click This Link)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।